8 [ ‘প্রকাশকের নিবেদন’, দত্তকৌস্তুভ ] 'नखरकोष्ठडम्। সমৰ্পিতাত্মা পুরুষ-কর্তৃক পুরুষোত্তম শ্ৰীকৃষ্ণের নিকট হইতে শ্ৰীপুরুষোত্তম-ক্ষেত্রে প্রাপ্ত যে কৌস্তুভ, তাহাই ‘দত্তকৌস্তুভ’ । শাস্ত্রশব্দের সহিত অভিন্ন বিশেষণরূপে ব্যবহৃত হওয়ায় ক্লীবলিঙ্গের প্ৰয়োগ । শ্ৰীল ঠাকুর ভক্তিবিনোদ বহু পূৰ্ব্বে দেবনাগর অক্ষরে এই ‘দত্তকৌস্তুভ'- গ্ৰন্থ মুদ্রিত কঁরিয়া প্রচার করেন। বহুদিন হইতে সেই গ্ৰন্থ দুষ্পাপ্য, এমন কি, লোকচক্ষুর ভূগোচর হইয়াছে। বর্তমান গৌড়ীয়-বৈষ্ণবসম্প্রদায়ৈক-সংরক্ষক অশেষ-পরদুঃখদুঃখী আচাৰ্য্যবৰ্য্য ওঁ বিষ্ণুপাদ শ্ৰীশ্ৰীল ভক্তিপ্ৰসাদ পুৱীগোস্বামী ঠাকুরের অহৈতুকী কৃপায় জগতের অভাবনীয় দুদিনে, বিশ্বব্যাপী কলিকোলাহল ও ভোগত্যাগপর সূত্বর্ষের যুগে, নাস্তিকতা ও আধ্যক্ষিকতার প্রবল-বস্তা ও বাত্যার মধ্যেও শ্ৰীল ঠাকুরের রচিত এই অপূৰ্ব্ব গ্রন্থটি তীহার চতুরাধিকশততম বর্ষপূৰ্ত্তি (১০৪ তম) আবির্ভাবতিথিতে সৰ্ব্বপ্রথম বঙ্গাকুরে মূলশ্লোক ও সংস্কৃত টীকার অন্বয় ও
- বঙ্গানুবাদ, তথা শ্লোকস্বতী ও গ্রন্থের প্রতিপাদ্য-বিষয়-সূচী প্রভৃতির
সহিত ঠাকুরের শিষ্যব) পরমপূজনীয় শ্ৰীল ভক্তিপ্রদীপ তীৰ্থ গোস্বামিমহারাজের সম্পাদকত্বে, প্রকাশিত হইল। ‘দত্তকৌস্তুভ’-সিদ্ধান্তসন্মণি সজ্জন-সুধীগণের চিত্ত আকর্ষণ করিবে, সন্দেহ নাই। ভক্তিপথের সাধকগণ এই অপ্রাকৃত মণি-শিরোমণির প্রভায় উদ্ভাসিত হইয়া শরণাগতির ਬ আকৃষ্ট ও প্রীতির রাজ্যে প্রবিষ্ট হইতে পারিবেন। শ্ৰীগৌড়ীয়মাঠ, কলিকাতা শ্ৰীশ্ৰীগোবৰ্দ্ধন-পূজা-তিথি শ্ৰীশ্ৰীগুরুবৈষ্ণব-কৃপালব-প্রার্থ ১৬ দামোদর, ৪৫৬ শ্ৰীগৌরাব্দ ২৩শে কাৰ্ত্তিক, ১৩৪৯ বঙ্গাব্দ শ্ৰীসুন্দরানন্দদাস বিদ্যাবিনোদ aई नष्टश्रद्ध, sa8२ शूछेक I
