virgj কালিপদ তাড়াতাড়ি একখানা চেয়ার আনিয়া রাখিয়া যাইতেই, নরেন্দ্ৰ বিছানা হইতে উঠিয়া আসিয়া তাহাতে বসিল। রাসবিহারী বিজয়ার মুখের ভাব লক্ষ্য করিতে ক্ৰটি করেন নাই। তিনি একটু প্ৰসন্ন হাস্য করিয়া পুত্ৰকেই উদ্দেশ করিয়া পুনশ্চ বলিলেন, আমি সমস্তই বুঝি বিলাস। এ ক্ষেত্রে তোমার রাগ হওয়াটা যে অস্বাভাবিক নয়, বরঞ্চ খুবই স্বাভাবিক, তাও মানি, কিন্তু, এটা তোমার ভাবা উচিত B DS DDDD S DBDu S S BDBBD S BBDE BB D S BBBBD D DD রকম রীতি নীতি, আচার-ব্যবহার জানতো, তা’হলে ভাবনা ছিল কি । সেই জন্যে রাগ না কোরে শান্তভাবে মানুষের দোষ-ত্রুটি সংশোধন ক’রে দিতে হয় । এই দোষ-ত্রুটি যে কাহার, তাহা কাহারও বুঝিতে বিলম্ব হইল না। বিলাস কহিল, না বাবা, এ রকম impertinence সন্থ হয় না। তাছাড়া আমার এ বাড়ীর চাকারগুলো হয়েচে যেমন হতভাগা, তেমনি বজাত । কালই আমি ব্যাটাদের সব দূর কোরে তবে ছাড়ব। রাসবিহারী আবার একটু হাস্য করিয়া সস্নেহে তিরস্কারের ভঙ্গীতে এবার বোধ করি ঘরের দেওয়াল-গুলাকে শুনাইয়া বলিলেন, এর মন খারাপ হয়ে থাকুলে যে কি, বলে, তার ঠিকানাই নেই। আর শুধু ছেলেকেই বা দোষ দেব কি আমি বুড়োমানুষ, আমি পৰ্যন্ত অসুখ শুনে কি রকম চঞ্চল হয়ে উঠেছিলুম। বাড়ীতেই হ’ল একজনের বসন্ত তার ওপর উনি ভয় দেখিয়ে গেলেন । এতক্ষণ পৰ্য্যন্ত নরেন্দ্ৰ কোন কথা কহে নাই ; এইবার সে বাধা দিয়া কহিল, না, অনি কোন রকম ভয় দেখিয়ে যাইনি । i R
