পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ নয়। সে পূর্ণ সন্মতি প্ৰদান করিয়া কহিঁল, তার ছেলের নাম শুনেচি नाइन्छ । ८१म cन ८का९iाग्न अicछ, ख्icभन्न ? জানি । হতভাগ্য পিতার মৃত্যুর পরে সে বাড়ী এসে তার শ্ৰাদ্ধ ক’রে এখন দেশেই আছে। আপনার সঙ্গে বোধ ; আলাপ আছে ? আলাপ ? ছিঃ ! আপনি আমাকে কি মনে করেন, বলুন দেখি ! বলিয়া বিজয়াকে একেবারে অপ্রতিভা করিয়া দিয়া বিলাসবাবু একটুখানি হাসিয়া কহিল, আমি ত ভাবতেই পারিনে, যে, জগদীশ মুখুয্যের ছেলের সঙ্গে আমি আলাপ কয়ছি। তবে, সে-দিন রাস্তায় হঠাৎ একটা পাগলের মত নূতন লোক দেখে আশ্চৰ্য্য হয়েছিলাম। শুনলাম, সেই নরেন মুখুয্যে । * বিজয়া কৌতুহলী হইয়া কহিল, পাগলের মত ? শুনেছি নাকি ডাক্তার ? বিলাসবাবু ঘূণায় সৰ্ব্বাঙ্গ কুঞ্চিত করিয়া কহিল, ঠিক পাগলের মত। ডাক্তার ? আমি বিশ্বাস করিনে। মাথায়, বড়-বািঢ় ਸ, তেমনি রোগ। বুফের প্রত্যক পাজরাটি বােধ করি দূর থেকে ঋক্ষণ। যায়-ই এই ত চেহারা । তালপাতার সেপাই । ছোঃ বস্তুতঃ, চেহারা লইয়া গৰ্ব্ব করিবার অধিকার বিলাসের ছিল। কারণ, ক্সে বেঁটে, মোটা এবং ভারি যোয়ান। তাহার বুকের পাজার বোমা মারিয়া নির্দেশ করা যাইত না । সে আরও কি বলিতে যাইতেছিল, বিজয়ী বাধা দিয়া জিজ্ঞাসা করিল, আচ্ছা বিলাসবাবু, জগদীশবাবুর' বুড়ীটা aft অ্যােমর সত্যই দখল ক’রে নেই, গ্রামের মধ্যে কি, একটা বিশ্ৰী গোগামাল উঠবুেশ্বশ