পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হৃদয়ের সত্যকে লঙ্ঘন কোরে *িং ভার” মুখের কথাটাকেই বড় ভুলতে হবে ? আমি আশ্চৰ্য্য হয়ে বললুম, তুই এ সব শিখলি কোথায় মা ? নলিনী বললে, আমি নরেনবাবুর কাছেই শিখেছি । তিনি বলেন, সত্যের স্থান বুকের মধ্যে, মুখের মধ্যে নয় । কেবল মু বার হয়েছে বলেই কোন জিনিষ কখনো সত্য হয়ে উঠে না । তাকেই যারা সকলের অগ্ৰে, সকলের উৰ্দ্ধে স্থাপন কর;ে তারা সত্যকে ভালবাসে বলেই করে না, তারা সত্যভাষণের ভাঙ্গাবাসে ব’লে করে । একটুখাঁয়া-চুপ করিয়া বলিলেন, তুমি নরেনকে জান । সে যে তোমাকে কত ভালবাসে, তাও হয় ত ঠিক জান না । - ছেলে এখ, অসত্যের বোঝা তোমার মাথায় তুলে দিয়ে তোমাবে স্পরতেও কিছুতে রাজী গোতো না । ( একবার আগাগোড়া তার গুলো মনে ক’রে দেখ দিকি বিজয়। বিজয়! কিছুই কহিল না । নিঃশব্দ নতমুখে কাঠের মত tি রহিল । ** নলিনী ভিতরে কাজে ব্যস্ত ছিল। খবর পাইয়া ছটিয়া বিজমকে জড়াইয়া ধবিল। কানে কানে কহিল, তোমাকে ভার আঞ্জ নরেনবাবু আমাক দিয়েছেন " চল ." * বলি। তাহাকে এক প্রকার জোর করিয়া টানিয়া লইয়া গেল t ঘণ্ট" দুই পরে তাহাকে ফুল ও চন্দনে সজ্জিত করিয়া নন্ধি আসনেইেসইয়া সম্মুখের বৃন্দু স্থানালাটা খুলিয়া দিতেই, তাহাঙ্ক