পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

帝乙料

  • কৌতুচল প্ৰকাশ করিল না ; যেমন বসিয়া ছিল, ঠিক তেমনি বসিয়া ; রঙ্গিল ! এতক্ষণ পাবে বিলাসবিহারী বিজয়ার নীরবতা সম্বন্ধে ঈষৎ সচেতন

হইয়া কহিল; ব্যাপার কি ! এমন চুপচাপ যে ? ) । বিজয়া পীরে ধীরে ধ্বহিল, আমি ভাবচি, আপনি যে নিমন্ত্ৰণ ক’রে এলেন, এখােন তঁদের কি বলা যায় ? তার মানে ? মন্দিীপ্ত-প্ৰতিষ্টা সঙ্গন্ধে আমি এখনো কিছু স্থলু ক’রে উঠতে পারিনি। ; দিলাস সটান সোজা হইয়া বসিয়া কিছুক্ষণ তীব্র দৃষ্টিতে চাহিয়া থাকিয়া { কহিল, তার মানে কি ? তুমি কি প্লে বেছ, এই ছুটির মধ্যে না করতে পারলে আর শীঘ্র করা যাবে ? তারা ত, কেউ তোমার-ইয়ে ন'ন যে, , তোমার যখন সুবিধে হবে, তখনই তারা এসে হাজির হবেন ? মন-স্থির হয়নি, তার স্মর্থ কি শুনি ? রাগে তাহার চুেখ-দুটা যেন জগলিতে লাগিল । ‘বিজয়ী অধোমুখে বর্তৃক্ষণ নিঃশব্দে বৰিষয় থাকিয়া আস্তে আস্তে বলিল, আমি ভেবে দেখলুম, এখানে এই নিয়ে সমারোহ্য করুবার দরকার নেই। বিলাস দুই চক্ষু বিস্ফারিত করিয়া বালল, সমারোহ ! সমারোহ করতে হবে, এমন কথা ত "আমি বলিনি! বরঞ্চ, যা স্বভাবতঃই শান্ত, গম্ভীর,-"তার কাজ নিঃশব্দে সমাধা করবার মত জ্ঞান আমার আছে। ”তোমাকে সে জন্যে চিন্তিত হ’তে হবে না । বিজয়া তেমনি মৃদু কণ্ঠে কহিল, এখানে ব্রাহ্ম-মন্দির প্রতিষ্ঠা, করার কোন সার্থকতা নেই। সে হবে না । ۔ বিলাস প্রথমটা এমুনি স্তম্ভিত হইয়া গেল যে, তাহার মুখ দিমা