পাতা:দম্পতি - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

མfརྒྱ་ এই সময় অনঙ্গমোহিনী দুখানি রেকাবিতে লুচি, আলুভাজা ও হালুয়া লইয়। ঘরে ঢুকিয়া দু'জনের সামনে রেকাবি দুটি ब्रांशिळा । নিৰ্ম্মল হাসিমুখে বলিল—এই তো! এতেই তো আমি বৌঠাকরুণকে বলি-চোখ পালটাতে না পালটাতে এত খাবার তৈরি হয়ে গেল !-তা, এত লুচি কেন আমার রেকাবিতে ? অনঙ্গ হাসিয়া বলিল-খান, ও ক’খানা। আপনি পারবেন। এখন খেতে । চা খাবেন তো ? --তা এক পেয়ালা হলে মন্দ হয় না । স্বামীর দিকে চাহিয়া অনঙ্গ বলিল-তোমার কিন্তু দু পেয়ালা হয়ে গিয়েচে । তোমাকে আর দেবো না । গদাধর বিমৰ্ষ ভাবে বলিলেন-তা, যা হয় করে । তবে না হয় আধ পেয়ালা দিও। --কিছু না-সিকি পেয়ালাও না। রাত্রে তারপর ঘুম হবে না। --মনে নেই ? অনঙ্গ মুখ ঘুরাইয়া চলিয়া গেল। নিৰ্ম্মল বলিল-টাকাটার তাহ’লে জোগাড় ক’রে রেখো । -শ’-পাঁচেক তো ? ও আর কি জোগাড় করবো, গাদির ক্যাশ থেকে নিলেই হবে নিজ নামে হাওলাত লিখে । --তাহ’লে কাল একবার যাই, কি বলে ? -হ্যা যাবে বই কি-নিশ্চয় যাবে। অনঙ্গ চা লইয়া আসিল। গদাধরের জন্য আনে নাই, শুধু 子