পাতা:দরিয়া - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দরিয়া হাবাসী। তাই নাকি ? দেখলি ত এখন কি বলবি ? "মাছি, মাছি, মাছি, সতীন মলে বাচি ।” দরিয়া । না তা নয় দিদি । তোমায় দেখে অবধি আমার হাত-পা বুদ্ধি প্ৰভৃতি সব যেন কচ্ছপের মত ভেতরে ঢুকে যাচ্ছে। আমি কত ছোট কত দুর্বল, কত সামান্য কতষ্ট হেয় তা তোমায় যত দেখছি ততই বুঝতে ?tfல் হাবাসী। অতি উতলা হ’ও না বোন। আমি তোমায় বহিন ও বলি জননীও বলি। যারা আলকাতর রাঙ্গা করিতে পারেন, তঁাহারাই হাবাসীকে অপরাজিতা বানাইয়াছেন। আমার সে খোলস খসিয়া গিয়াছে। আমাকে আর ভয় করিতে হবে না । এই বলিয়া বিজয়ের দিকে তাকাইয়া বলিল তুমি সুখে থাকি ; দরিয়ার ক্রোষ্ঠে পুত্ৰমুখ নিরীক্ষণ করিয়া মনুষ্য জন্ম সার্থক কর । দেখা পত্নী প্ৰাণাধিক নহে, একটা গেলে আর একটা হয়। কিন্তু আমাদের পুরাতন হিসাব মত পুত্র সত্যই প্ৰাণাধিক । সে কথাত বাবাজী তোমাদের বুঝিয়ে দিয়েছেন!! আমার ঐ একটি সাধ বাকি আছে। দরিয়ার ছেলেকে, আমার শ্বশুরের বংশধরকে আমি মানুষ করিব। বাবাজী সে সাধ মিটাইবার পথ প্ৰশস্ত করিয়া দিলেন । কথায় আছে না, সতীনের ছেলে হক দেইজীর ভাত হক আমি সেই কথারই আরতি করিয়া এই অতি পবিত্র তার্থ স্থানে, সাধু মহাত্মাব পুণ্যছত্র ক্ষেত্রে তোমাদিগকে প্রাণের সঠিত আশীৰ্ব্ববাদ করিতেছি । চকোর চকোরীর মত গল উচু করিয়া, নিৰ্ণিমেষ নয়নে বিজয় ও দরিয়া হাবাসীর মুখের দিকে চাহিয়া রহিল। এমন সময় বাহির হইতে eB DDBDD DB DDB DSuBB DDuD D DDDB BEuuBuS BBDB BDB MOR