পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐশ্বৰ্য্যের নিশীথ গুঞ্জণ, নীরেনের বঁাশী, সোমনাথের সাধন সঙ্গীত, রভীন ঘর, দামী আসবাব, বিস্মরত আলো। মমতার পরনে শুধু সাদা মিলের শাড়ী, কানে শুধু ছোট দুটি দুল। মমতার চোখে বিদ্যুৎ খেলে। যায়। সে ঠোঁট কামড়ে থাকে। দু’জনের স্তব্ধতা গমগম করতে থাকে इ८ ८y “তবে চলে আমরা অন্য বাড়ীতে যাই ।” মমতা ৰলে। *अन्य बांऐौएड ?” “এ বাড়ীটা পচা, সেকেলে । চলো ভিন্ন একটা বাড়ীতে আমরা নিজের মনে স্বাধীনভাবে থাকবো ।” হীরেনের গলা জড়িয়ে মমতা’ আলগোছে তার কপালে চুমু খায়, “আমাকে গড়ে তুলতে হবে তো তোমায় ? অনেক বড়লোকী চাল ভোলাতে হবে তোমায় । তোমায় আমি বিপ্লবী করে ছাড়ব ।’ হীরেনের গালে গাল ঠেকিয়ে রেখে সে K BSLES BB E DDY SDDDS SYLSBJDDB BDK রাজী হলাম তো একটা ছেলে হওয়া পৰ্য্যন্ত, যখনি হোক ? তুমিও BtB BK KLE SS D g DB DLLL S LLLD DBD YK আটকে আসছে। কত কি করব ভেবে রেখেছি, এখানে থাকলে কিছুই হবে না। এমন করে সবাই এখানে তাকায় আমার দিকে।” মমতার নিবিড় স্পর্শে কোটি বসন্তের উন্মাদনা ঘনিয়ে আসে, সব তুচ্ছ হয়ে যায় জগতে । কত দীর্ঘ সাধনার পর, কত বিষগ্ৰ দিন ও বিনিদ্র রজনী যাপনের পর মমতাকে সে লাভ করেছে । তা ছাড়া, বড় অশান্তিও স্বষ্টি হয়েছে বাড়ীতে নতুন বৌয়ের চালচলন নিয়ে। অন্তঃপুরের অলস-বিলাসী মেয়েলি জীবনের মৃদু শান্ত ছন্দ সে মেনে নেবে ? কেউ তা আশা করে নি, কলেজে পড়া একেলে চপল মেয়ে হিসেবেই তাকে মেনে নিতে সকলে প্ৰস্তুত হয়েছিল। কিন্তু একি মেয়েরে বাবা । বাড়ীর কারো সঙ্গে দুদণ্ড কথা কইবার তার সময় হয়। ab,