পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তো কি করে ? খেয়ালটা না জাগলেই ভাল ছিল রে ভারত ! দেশ বন্দুক।” রাত গভীর হয়, ঘুমে চোখ জড়িয়ে আসে, বন্দুকটা বালিশের পাশে রেখে হেরম্ব শোয়। আনুক ওপার বাপ ভাই হবু স্বামী, কাটুক। তাকে। মরণের চেয়ে ঘুম এখন বড়, অনিবাৰ্য্য। হয়তো আজ রাতে ওরা কেউ আসবে না। কাল বিচার হবে তার। খুব.ভোরে ওঠাই হেরম্বের অভ্যাস। নেশা করে রাত জাগলেও ছাড়া ছাড়া এলোমেলো উদভ্ৰান্ত স্বপ্নে সতীরাণীর নাগাল পেয়ে পেয়ে না পাবার পর ঘুম ভেঙ্গে তঁাবুর বাইরে এসে দাড়ানো মাত্র সব যেন এক মূহুর্তে ফাকা হয়ে গেল হেরম্বের কাছে। সন্ধ্যায় উগ্ৰ নেশার প্ৰতিক্রিয়া যেন সুরু হল অভাবনীয় শূন্যতায়। রাতারাতি সাওতালরা চলে গেছে। তাদের কুকুর নেই, মুগী। নেই, গাছের ডালে বাধা হাঁড়ি নেই, সকলের ডাকাডাকি নেই, শুধু DS S BuD DBBS DDDD DDD DkT LLBBS BBB BS লতাপাত ডালপালার কুঁড়েগুলি তারা ভেঙ্গেচুরে মাটিতে লুটিয়ে রেখে দিয়ে গিয়েছে । হেরম্বকে ওরা ত্যাগ করেছে, বৰ্জন করেছে। নিজের জটিল DB DBDBDLD BBB BBBBD DDD DL EBDBKS DBDDB SS BDDDBD একটা জীবন সে যাপন করে চলেছিল অনেকগুলি বছর ধরে ওদের * সঙ্গে, সে এক রীতিমত সুদীর্ঘ সাধনায়। ওদের দলের একজন হবার অধিকার পূেয়েছিল তারই পুরস্কার স্বরূপ। ওরা তাকে আজ বাতিল করে দিয়েছে। সে আর সাওতাল নয়। তাকে কিছু না বলে, বোঝাপড়ার সুযোগ না দিয়ে, সবাই চলে গেল ? সতীরাণীর অবাধ্যতার চেয়ে একদল অসভ্য নরনারীর এই LLL DDD BYS D BDD StB BDD BB DD BBBDBDS সতৗরাণীকে নোয়ানো যায়। হ্যা হেরম্ব জানে, হুকুমে না। আসুক, Y Rwa)