পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেব না বলায় ওর অভিমান হয়েছিল। আমি “ হার মেনে নিতে না? বললে ওকি করে মোরব্বা নেয় ? ছোট ছেলেমেয়ের অভিমানও চেনো না ? চিনবে, নিজের হোক, তখন টের পাবে“এ জন্মে। আর আশা নেই টের পাবার ।” ঘরে এসে তারা বসেছে। পুতুলের সঙ্গে কণাক এসে বলে,- “তোমার মেয়েকে নিয়ে আর পারি নে ঠাকুরপো । মাথা তো খেলে ওর। তুমি আস্কার দিয়ে দিয়ে ? এত করলাম, কিছুতে শোয়াতে, द्रव्रिभ नो cभ८ञ्ज८क !° কৃষ্ণেন্দু কড়া গলায় বলে, ‘পুতুল ! শীগগির শুয়ে থাক গে।” “শোব না যাও!” সোজা এগিয়ে এসে পুতুল কৃষ্ণেন্দুর কোল । দখল করে বসে পড়ে। মমতার দিকে চেয়ে কৃষ্ণেন্দু অসাহায়ের মত বলে, “একদম ডিসিপ্লিন মানে না মমু।” “খুচিও না কেষ্টদা, ভাল হবে না। আমার বলে মাথা ঘুরছে বোঁ বো। করে, তুমি তামাসা জুড়লে আমার সঙ্গে। নিজে তো খেলে পেট ভরে, e۹٦{a{ GR{ q&{ati--2 কণক বলে, “খাওনি এখনো ? বেশ ।” কৃষ্ণেন্দু বলে, “বলতে পার নি ?” “খেয়াল ছিল নাকি যে বলব ?” “কি এখন খাওয়াই তোমাকে আমি।” বলতে বলতে কণক লুচি আর বেগুণ ভাজতে যায়। একটু পরেই ষ্টোভের আওয়াজ কানে. আসে। মমতার এতক্ষণে খেয়াল হয়, তার জীবনের এত বড় ওলোটপালোট সম্বন্ধে কৃষ্ণেন্দু এ পর্যন্ত একটি কথাও বলে নি । “কই, কিছুত বললে না। তুমি ?” ‘कि दशद ”ि “কি বলবে! কিছুই বলার নেই তোমার ? তুমি বুঝি এখনো ভাবিছ 87