পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

si DBDB KDD DBDB BDB D BD D DDBD BD S এবার রাণীর মাকে দু’কলসী নিতে দাও। গোপাল তুমি পুরুষ হয়ে কাগড়া করতে এসেছে মেয়েদের সঙ্গে ? তোমাদের বেশী জল দরকার তা জানি । আমি আজ হিসেব করে নিয়ম বেঁধে দেব, কার পর কে নেবে, কতটা করে নেবে। দু’তিন দফায় জল নিতে হবে তোমাদের। একজন হাড়ি কলসী বালতি সব ভৰ্ত্তি করবে। আর আরেকজনের জলের Yz KKDLSDBD KDDSLB LDL z DDSS গোপালের বৌ বলে, “ওতে কি টানাটানি কমবে দিদিমণি ? সবার কুলোয় না জলে। ক’বাক জল যদি আনিয়ে দ্যান মালীকে দিয়ে রাস্তার २e C९g<-? “বেশ তো। সবাই মিলে চান্দা তুলে-” ‘চান্দা ? এর জন্যে আবার চাদা ?? রাণীর মা তোয়াজের হাসি হেসে বলে, “দুটো কি তিনটে টাকা তো নেবে মালী। ঘরে আপনার লাখ টাকা পচছে, দুটাে তিনটে টাকার জন্যে চাঁদা তুলবেন কি বলছেন, মাগো মা হাসির কথা ।” সুযোগ পেয়ে মমতা তাদের দশ কথা শুনিয়ে দেয়। ভাল ভাল কথা, খাট উপদেশ । নিজেদের উপর নির্ভর না করে পরের ভরসায় থাকলে তাদের যে কোনদিন কিছু হবে না। এই বিষয়ে উপদেশ। । ‘জল আনার ব্যবস্থা আমি করিয়ে দিচ্ছি কিন্তু তোমরা নিজেরা মিলে মিশে ব্যবস্থাটা করে নিলেই আমি খুশি হতাম।” ” সঙ্গে সঙ্গে গুঞ্জন ওঠে চারিদিকে । “ও বাবা, কাজ নেই জলে মোদের, খুলী মনে না দিলে।” *डिनत्र त्रिों कांब्र खछ qड !” “এতকাল চলে নি মোদের ? মিলেমিশে চালাইনি মোরা ?” BYDBD BDB BB BBSS DLDDK DDS DBBDS YK DBD DD SAD 9