পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হাসির সঙ্গে রামপাল সকরুণ আবেদন জানাতে সে রন্তাকে যায়গা ছেড়ে দিয়ে দু’টি বেঞ্চের মাঝখানে নিজের বেঁচেকার ওপর বসল। রামপাল কৃতজ্ঞতাও বোধ করল না, খুলীও হল না। লোকটার চাউনি সাপের মতা-মন্ত্ৰমুগ্ধ সাপের মত। স্ত্রীলোকের পাশে বসবার সুযোগ রম্ভ পেয়েছে কিন্তু এপাশে তার গোফওয়ালা যোয়ান মন্দ পুরুষ। বিব্রত Y KLED DDBD BB BB S BBD DDDt DBBD BDBDD DD DBDB DDDDB sS DBDDBD DBS sBB DDBD BB BDDt BBB ঘাড় ফিরিয়ে বসেছে, তবু গায়ে গায়ে ছোয়াছুয়ি হয়ে আছে थॉनिक । এত করে বলে রামপাল, মেয়েদের গাড়ীতে রম্ভ কিছুতে যাবে না। কি যে মতিগতি ওর কে জানে। মনে মনে হয়তো সে এইসব চায়, ভিড়ের চাপ, অজানা পুরুষের বজাতি, লোভাতুর দৃষ্টিপাত। মেয়েभाष्ट्रषgरक श्iिनि cनछे ! ঘন ঘন রামপাল তার মুখের দিকে তাকায় । কিছু নেই রম্ভার মুখে। গভীর বিষাদ ছাড়া আর কিছুর হদিস মেলে না । কে ছোয় আর কে চায় যেন গ্ৰাহাই নেই তার, ওসবে কিছু যেন আসে যায় না, মানুষের এই সব অপব্যবহার যেন উচিত অনুচিত বিবেচনার পর্য্যায়েই । পড়ে না। এসব কৃষ্ণেন্দু ওকে শিখিয়েছে। অন্দর বাহির একাকার হয়ে যাওয়া ভাল, স্ত্রীলোকের দিকে পুরুষের তাকানো খাবারের দিকে মানুষের তাকানোর মতই স্বাভাবিক, খাদ্যে ক্ষুধাতুর, নারীতে কামাতুর। মেয়ের পুরুষের সঙ্গে সমানভাবে এগোবে, ধাক্কা খেলে ধাক্কা দেবে, মাথা উচু করে চোখ তুলে তাকাবে। কৃষ্ণেন্দুর কাছে এই সব কথা শুনে মাথাটা রম্ভার বিগড়ে গেছে। ওই শিক্ষা সে কাজে লাগাচ্ছে মাত্র। আর কিছু নয়। অপরাহে তারা ট্ৰেণ থেকে নামল। ষ্টেশন থেকে ঝুমুরিয়া প্ৰায় RSG