পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিছুদূর পড়া শোনা করে বাড়ীতে বসে আছে। দলের হয়ে তারাই এতক্ষণ কথা বলছিল। অনাথ নামে পাঞ্জাবী গায়ে ছেলেটি বন্ধুদের সঙ্গে খানিক পরামর্শ করে দু’পা সামনে এগিয়ে এল। ‘এরা আপনার কাছে একটা কথা জানতে চায় কেষ্টদা । আপনি “কোন দলে ?” “দল ? কিসের দল ?” “আপনি যদি মোহনলালের দলে হন, এরা কালকের শোভাযাত্রায় যোগ দিতে পারবে না বলছে । আপনাকে নিয়ে আমরা তাহলে বরং আরেকদিন মিটিং করব।” কৃষ্ণেন্দুর দৃষ্টি দেখে অনাথ আর দলের প্ৰতিনিধির উপযুক্ত গাম্ভীৰ্য্য ও ধীরতা বজায় রাখতে পারল না, একটা ঢ়োক গিলে ছেলেমানুষ সে ছেলেমানুষেরই মতই আব্দারের ভঙ্গিতে যোগ দিল, “আজ বিকেলেই চলুন না। আমাদের ওখানে ?” কৃষ্ণেন্দু বলল, “বোসো দিকি সবাই। তোমরা কারা জেনে নি। একটা পাটি বিছিয়ে দে তো নরেশ ।” নরেশ সকলের পিছনে চুপ করে দাড়িয়েছিল। পাটি আনতে সে ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে না যেতে দিগম্বরী নিজেই একটা পাটি এনে বিছিয়ে দিল ৷ একগাল হেসে বলল, “বোস বাবার, বোস । কেষ্টবাবুর কথা শোন।” BO DBLDB LDLD YYS BDD L0DS DDDD S SgLL BBD দিগম্বরী ঘোমটা দিয়ে নীরবে পরিবেশন করেছিল, তাকে এখন BDDBBB B tBDB DBD BDB D BDBB BD DDBD GGGDL D BDDD - C하키 || বেরিয়ে যাবার আগে হীরেনের দিকে চেয়ে বুড়োমানুষের মতই নিঃসঙ্কোচে দিগম্বরী বলল, “বড় মানুষ, নামকরা মানুষ কেউ গায়ে এলে ছেলেরা বড় খুলী হয়। পোড়া গায়ে কেউ তো আসে না। সাত জন্মে।” R 0