পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করে, তার সম্বন্ধে এই ধারণা পোষণ করে রম্ভ। রম্ভার ধারণা মিথ্যা নয় বলে, বিপদ সে সত্যই এড়িয়ে যেতে চায় বলে, রীতিমত বিচলিত হয়ে পড়েছে বলে, রম্ভার কথা ভুলে গেলেও জালাটা আত্মমানি হয়ে জ্বলছিল। এখন রম্ভাকে কাবু হতে দেখে হীরেন একটু LB KS SDBDDS BBD BBBDB Yz SDDBS LEDS DDu কৃষ্ণেন্দুর হাতে পায়ে ধরে কঁাদাকাটা সুরু করে দেবে। আড় চোখে BDz BDDD LLDL GLLLBD BBDD DDBY BBBB KDt sgBD KV5 QK || রম্ভ তিনবার ঢোক গিলে বলে, “গিয়ে পাঠিয়ে দিচ্ছি।” হীরেন। বিস্ফারিত চোখে তার দিকে তাকিয়ে থাকে। বন্ধুর দৃষ্টি দেখে কৃষ্ণেন্দু ভাবে সে বুঝি রম্ভার অপূর্ব দেহসম্পদ দেখছে। ভেবে কৃষ্ণেন্দু একটু বিরক্ত হয়। তারপর প্রথম সুযোগে হীরেনকে একা পেয়ে দিগম্বরী হাসিমুখে সামনে গিয়ে ছলছল চোখে জিজ্ঞেস করে, “আপনি আমায় এত BBDDB DBBD DDBE S SDD BDtD DBBDLDB DD DDDB BBDBBS আমায় সেটুকু বিশ্বাসও করেন না। ’ ‘डा cकन cदोर्टान, उा नश्व।' “তাই ঠাকুরপো, তাই । কেন ঢাকছেন ? কোনদিন আপনার কাছে কোন অবিশ্বাসের কাজ তো করিনি। ঠাকুরপো আমি।” মুখে অল্প অল্প হাসি দিগম্বরীর লেগেই রইল, চোখের জল গাল বেয়ে নেমে এল সেই হাসিতে। হীরেন। অবাক হয়ে চেয়ে রইল তার মুখে হাসিকান্নার এই অদ্ভুত সমাবেশের দিকে। মাথা চুলকে বোকার মত একটু হাসল। দিগম্বরী সোজাসুজি কেঁদে ফেললে সে এমন বিব্রত বোধ করত না । “কি জানেন বৌঠান, শুনুন বলি। রম্ভাকে যা বললাম। সে ব্যাপারে R8 vyr