পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DBD DDB BBBDLSDBD DBY BDDDSDBD DBD S DBDBDD DS DDDD DD DL DD BB BBDD BgY SHuHDBD S DDSDDDD DB SS BB DBBD D DDB S ‘সুৰ্য্যবাবুও তাই বলেন। বডলোেকরা লোক ভাল না।” রম্ভ তার উত্তেজিত জোরালো সমর্থন জানায়। তার চোখ দুটি বিস্ময়কর দীপ্তিতে চক চক করে। নিশ্বাস তার কিছুক্ষণ আগে থেকেই একটু দ্রুত হয়ে উঠেছে। রামপালের চোখে মুখে আজ উদাসীন নির্বিবকার ভাব নেই, চাপা অস্থিরতা এক অদম্য রুদ্ধ শক্তির থমথমে অভিব্যক্তি এনে দিয়েছে । কথা তার ঝাজালো কিন্তু মানে বোঝা সহজ। গরীব মিস্ত্ৰিমজুরদের হয়ে সে লড়াই করেছে বন্ডলোক বাবুদের সঙ্গে, হাজতে গিয়েছে, তারপর বাড়ী বয়ে লড়াই করতে এসেছে স্বয়ং বড় কৰ্ত্তার সঙ্গে ! রম্ভার কেবলি মনে হতে থাকে এ লোকটি যেন ঝুমুরিয়ার জীৰ্ণশীর্ণ অশক্ত শ্ৰীহীন সুৰ্য্যের সুস্থ সবল রূপবান প্ৰতিনিধি-শক্তিশালী, সক্ষম। সহরের আলো দেখে রম্ভার মনে হয় নি এ তার গায়ের প্রদীপ আর ডিবারির আলোরই উজ্জল চোখ ঝলসানো রূপ। ঝুমুরিয়ার কালো সুৰ্য্যের ক্ষয়িষ্ণু প্ৰাণশক্তি দিয়ে জীইয়ে রাখা শিখাটিই আজ রামপালের প্রদীপ্ত অগ্নিমূৰ্ত্তি হয়ে তাকে অভিভূত করে দিল । লোকনাথ রামপালকে দর্শন দিলেন সাড়ে ন’টার সময় । বিরক্তির সঙ্গে জিজ্ঞেস করলেন, “কি হল আবার ?” রামপালের বক্তব্য শুনে বললেন, ‘বটে ? আগে মিটমাট না করে দিলে কেউ কাজ কববে না ? ওদের বলগে বাপু, ওসব ওস্তাদি চলবে না। আমার সঙ্গে। কাজ যদি বন্ধ করে তো কিছুই করব না। আমি।” রাগে লোকনাথ গরগর করতে থাকেন । তার কথা শুনতে শুনতে রামপালেরও মনে হয় কথাগুলি তিনি খাটিই বলছেন । খোঁজখবর না। DSBDD D DBDBBS D DDBBD BDBD DBB K RR