পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BBJDS SDLS DD DBBD DD DD DBB BBD SDD BBDB BBDS কিছুদিন সময়ও তো লাগবে তার সব বুঝে শুনে নিতে। ততদিন কি কাজ বন্ধ হয়ে থাকবে কারখানায় ? তিনি কথা দিয়েছেন মিটিয়ে দেবেন, কারো নালিশ করার কিছু থাকবে না, তাই কি যথেষ্ট নয় ? “আজ্ঞে, তাই বলি গে” বুঝিয়ে।” BBDBDDD BDS DBBD DBBDD DBD DBBBS DB BB DDK BDK জানিয়ে যেও ।” রামপালের কথা শুনে কেবল শ্ৰীপতি নয়, আরও অনেকেই হাসল। কারো কারো চোখে সন্দিগ্ধ দৃষ্টিও দেখা গেল। এখানে এদের কথা শুনতে শুনতে রামপালের মনে হল, এরাও তো ঠিক কথাই বলছে । বোকার মত সে-ই লোকনাথের সহজ চালটি ধরতে পারে নি! তাই বটে, কারখানায় কাজ বন্ধ করা এখন খুব কঠিন নয়, কিন্তু কয়েকদিন কাজ করার পর আস্তে আস্তে সকলের মাথা ঠাণ্ড হয়ে এলে সেটা তো সহজ হবে না ! তখন দুটো মিষ্টি কথা বলেই হয় তো লোকনাথ ব্যাপারটা মিটিয়ে দিতে পারবেন। মীমাংসাব সর্ত সম্পর্কে মোটামুটি ভাবে প্ৰতিশ্রুতি না পেয়ে কাজ আরম্ভ করা তো উচিত হবে না । ন’টার আগে লোকনাথের সঙ্গে দেখা হবে না জেনেও রামপাল পরদিন সাতটার খানিক পরেই আবার তার বাডীতে গিয়ে হাজির হল। টের পেয়ে খুলী হল যে রন্তাও তাব অপেক্ষা করছিল। বীরেশ্বরের এখানে থাকতে আর ভাল লাগছিল না । ইতিমধ্যেই বাড়ীর একজন ড্রাইভারের সঙ্গে তার একচোট ঝগড়া হয়ে গিয়েছে। ড্রাইভাবটিকে সে হয়তো মেরেই বসত। কিন্তু তার আগেই উমাপদ নিজে এসে ড্রাইভারটিকে ধমকে দেওয়ায় ব্যাপারটা বেশীদূর গড়াতে পারে নি।