পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একটা এক নম্বর পাইট কিনে হীরেন সরে এল। সবাই তাকেকৌতুহলের সঙ্গে দেখছে। তার মত ভদ্রলোক নিজে এখানে মদ কিনতে আসে না, লোক পাঠিয়ে দেয়। তার চেয়ে অনেক কম দামী জুতো জামা পরা ভদ্রলোক যদি বা কেউ আসে, বোতল কিনেই সে এখান থেকে সরে পড়ে। হীরেণ এখানে বসেই খাবে সন্দেহ করে সকলে গভীর বিস্ময় আর অস্বস্তিকর কৌতুহলের সঙ্গে তার চালচলন। লক্ষ্য করতে লাগল। এখনো সকলের নেশা জমে নি। ঘণ্টাখানেক পরে হলে হয়ত বেশীর ভাগ লোক তার দিকে চেয়েও দেখত না । দু’চারজন একটু মুচকে হাসত, কেউ পাশেই চাটাই বেড়ে বসতে ডেকে তাকে দেখাতে চাইত ভদ্রলোকের খাতির সে জানে । অসহায়ের মত এদিক ওদিক চাইতে চাইতে হীরেন আবিষ্কার করল। রামপালকে । রামপাল গা ঢাকা দেবার চেষ্টায় ছিল, হীরেন নাম ধরে ডাকাতে অপরাধীর মত কাছে এল । “ও রামপাল, এ যে বড় মুস্কিলে পড়লাম। বিলিতি কিছু পাওয়া, C히키 R1 1’ "reg6 AqtGR-—ʼ “তুমি এটা খেয়েছে, এক নম্বর না কি ?” “ख्ाigख्छ रङाiभि-? হীরেন। অসহিষ্ণু তয়ে বলল, “ওসব রাখে। রামপাল। এটা খাওয়া যাবে কিনা তাই বলে ।” রামপাল সবিনয়ে বলল, “আজেন্তু জিনিষটা মন্দ নয়, তবে বিলিতির भड कि डांद्र श्gद ? বিক্রীর সময়েই বোতল খুলে দিয়েছিল। আর একবার শুকেদেখে হীরেন। বলল “কিন্তু গন্ধটা একেবারে বিশ্ৰী। একি খেতে, পারব ?” SRN\9