পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাড়ি খা, খবৰ্দার নাম্বুরী মাল ছুসিনি রাম-ওতে ওষুধ মেশাল দেয়। নেশা জমে কিন্তু দেহের দফা শেষ।” বিক্ৰী বন্ধ হবার সময় ঘনিয়ে এসেছে। ফোকরের কাছে ঠেলা ঠেলি, মারামারি । কয়েকজন চলে গেছে, নতুন কয়েকজন MTEuS BDB 0DDLLD BD KD DD DS S YB BKS বলছে, হট্টগোলে নিজের কথা নিজের কাণে পৌছে দিতে চেচিয়ে কথা বলছে-বন্ধু বান্ধব চেনা অচেনার মধ্যে সে এক প্ৰচণ্ড কলরব তুলে আলাপ করা । দু’চারজন শুধু একেবারে চুপচাপ। অতি দুৰ্বল অক্ষম রুগ্ন তাদের দেহ, মুখে মৃত্যুর অসম্পূর্ণ ছাপ, একটু একটু মদ খাচ্ছে আর ঢুলছে। কোন নেশাই আর এ জীবনে তাদের কয়েক মুহুর্তের জন্তও egखऊि, खौदलु कgद्ध निड ब्रद न । “দশটা পয়সা দাও বাবু। বাবুগো, দশটা পয়সা দাও।” বছর চল্লিশ বয়সের একটি স্ত্রীলোক, ময়লা আটহাতি একখান । কাপড় পরা, মুখ বুক আমসির মত শুকনো। রামপাল ধমক দিল, “ভাগ।” চালার নীচে থেকে মাটি আর সুরকির ছাপ মারা ছেড়া হাফ প্যাণ্ট পরা একটি বিশ বাইশ বছরের ছেলে উঠে দাড়াবার টাল সামলে । স্ত্রীলোকটির সামনে এগিয়ে এল । “ফের তুই হেথা এইছিস মাসী ?” “তুই যে এইছিস বড় ?” “তুই আর আমি সমান ? তুই পুরুষ ? তোর মত বজ্জাতি করতে । BDD BDD BD DBBD sg DBBDDS DD D BB GDBB BDYYSAAAA “একটু কিনে দে। তবে । ও গোপাল, সোনা মাণিকটি আমার, দে বাবা একটু কিনে ৷” Rya