পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিগম্বরী সঙ্গে সঙ্গে বলল, “রাগ করলেন ঠাকুরপো ? আপনাকে কখনো গাছতলায় ঘুমোতে দিতে পারি! দিন, দরজাটা বন্ধ করে দিন । লোকে দুকথা বলে তো বলবে । আমরা তো বেশীদিন থাকিছি না। এখানে, দু’দিন বাদেই কলকাতা চলে যাব।” সদরের দরজা বন্ধ করে উঠানে নেমে দিগম্বরী কতকটা যেন নিজের মনেই বলল, “সব শুনলে উনিও রাগ করবেন না ।” “ওনার রাগ করবার কি আছে ?” ‘ওমা । আপনি যেন ছেলেমানষের মত কথা বলেন ঠাকুরপো । খালি বাড়ীতে একলাটি পরী-পুরুষের সঙ্গে বীে রাত কাটালে স্বামী কিছু ভাববে না, একটু। চটবে না ? তবে আপনার কথা ভিন্ন। আপনি তো পর নন।” কৃষ্ণেন্দু আর হীরেন দু’জনের বিছানাই ওলট পালট হয়ে আছে। দুটি সু্যটকেশ খোলা, জামাকাপড় এলোমেলো ভাবে ছড়ানো। দিগম্বরী হীরেনের বিছানা ঠিক করে দিল । iiDBBBDS DBBDB gD S BDE BB DD DS DD DDBB গেল। শুধু ভাজা আর মাছের ঝোল। দুধটুধ দিয়ে কোনরকমে Ce fra ” “আমি খাব না। বৌঠান। খেয়ে এসেছি।” ‘ওমা, কোথায় খেলেন ?” “খেয়েছি। এক জাগায় ।” মদের বোতলটার দিকে দিগম্বরী বার বার তাকাচ্ছিল। তারপর চেয়ে দেখছিল হীরেনের মুখ। খানিকক্ষণ চুপ করে দাড়িয়ে থেকে সে श्रुश्वtद्ध बागा, ‘स्त्रां°नि भक्त थांना ठाकूब्र°l ? হীরেন জবাব দিল না। একি বোকার মত প্রশ্ন ? “মদের বোতল নয় ওটা ?”