পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নেই-আমার বেলা তুমি শুধু ক্যাটালিটিক এথেন্টের কাজ করেছে। মাথা তুমি বিগড়ে দিচ্ছি হীরেন বাবুর।” A. মমতা তখন আরিফের দু’কঁধে দু’হাত <\! বলেছিল, “আরিফ ? ‘বেগম সাহেব ?” “তোমার একটা বিশ্ৰী বদখত ধারণা আছে। আমি জানি আছে।” “कि थांबूचा ?” “আমি তোমায় ভালবাসি কিন্তু তুমি মুসলিম বলে-” “ভালবাসে না ?” “ত নয়। তোমার ধারণার কথা বলছি। তুমি ভাবিছ, তোমায় আমি ভালবাসি। কিন্তু তুমি মুসলিম বলে তোমায় বিয়ে করতে রাজী নই।” ‘বিয়ে ? বিয়ের কথা কোনদিন বলি নি ।” “তইতো বলছি।” মেধাবী উচ্চাভিলাষী আরিফের যে কি বিস্ময়কর পরিবর্তন ঘটেছে DDD B L ELEDD BD DBDBDDBBBDBS S DBB DD BD S হীরেন বক্তৃতা দিয়ে বেশ হাততালি পেয়েছিল। মমতা অবাক হয়ে গিয়েছিল যে হীরেন এমন ঘষামাজা যুক্তিপূর্ণ হৃদয়গ্ৰাহী বক্তৃতা দিতে KLLLS S KBBB DY D KBDD S S DDDBDBB DBD DBDDt পটভূমিকায় ভারতের সমস্যাগুলির এমন নিখুত বিশ্লেষণ সে খুব কম শুনেছে। আরিফের বক্তৃতা হাততালির তারিফ পেল না - সভা যেন চাবুক খেয়ে সন্বিত পেয়ে স্তম্ভিত হয়ে গেলা-সংবাদপত্রের সম্পাদকীয় প্ৰবন্ধের ভাব রাজ্য থেকে মাটির পৃথিবীতে নেমে এল । পুলিশ রিপোর্টাররা এতক্ষণ অনেকটা গা-ছাড়া ভাবে টুকছিল, তারাও চমকে উঠে জোরে পেন্সিল চেপে ধরল। প্ৰথমে মমতার মনে হয়েছিল আরিফ বড় তীব্র বড় ঝাঝালো কথা বলছে । মাথা গরম হয়ে উঠছে আরিফের । তারপর সে বুঝতে পারল, আরিফ উত্তেজিত হয়নি, মাজ্জিত সুশ্রাব্য 89