পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাজানো গোছানো ভাষার বদলে সোজা স্পষ্ট কাটা কাটা কথা বলছে বলেই এত রূঢ় আর তীৰ, শোনাচ্ছে তার কথা। সেই থেকে সভার সু যেন বদলে গেল। পরে যারা বললেন তাদের বক্তৃতা অনেকটা মাটির পৃথিবী ঘেষে ঘেষেই চলতে লাগল। সভার শেষে মমতা দু’হাতে আরিফের হাত চোপ ধরল। DBDS BD gBEDB BDBBD DDK LDLB BD BD ভালবেসে ফেলব ।” বলতে বলতে সে তাকিয়ে দেখল, হীরেনের মুখখানা ঈর্ষায় একটু লম্বা হয়ে গেল । কাজেই খানিক পরে মমতা তাকে বলল, “তুমিও সুন্দর বলেছি।” কৃষ্ণেন্দু কাছে ছিল। সে একটু হাসল। মমতা তাকে বলল, “তুমি কিছুই বলতে পার না কেষ্টদা। ঠিক যেন অফিসিয়াল রিপোর্ট পড়ছ মনে হয়, একটানা একঘেয়ে। এরা সব নতুন, তুমি পাকা লোক হয়েও এদের সঙ্গে পাল্লা দিতে পার না। cलाक cडाभांद्र कथi coicन cकन उद्दे डांदि।” ‘লোকের কথা বাদ দাও । তুমি শোন কেন ?” LL K DK D DDB S কথা বলতে বলতে দুজনে কয়েক হাত তফাতে সরে গিয়েছিল। কৃষ্ণেন্দু মমতার বাহুতে আঙ্গুল দিয়ে আঘাত করে বলল, “মানুষের মনে কষ্ট দিতে বড় কষ্ট হয়, না ? হীরেন দিন দিন রোগ হয়ে যাচ্ছে দেখতে five a a, e acts at “তাই ভাবছি।” “কতকাল ভাববে ? ভাবতে ভাবতে তো বছর কেটে গেল।” “তুমি কি ওর হয়ে ঘটকালি করছি কেষ্টদা ?” “তোমার কাছে ঘটকালি ? তোমায় চিনিনে আমি ? বেচারার যদি