পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“ফুলিঙ্গটি থাকা চিাই। এইখানে প্রেমের শক্তির সীমা । হীরেন। তোমার ভালবাসে কমি মজুরদের ভালবাসো। শুধু এইজন্য মজুরদের ভালবাসার ক্ষমতা হীরেনের কোনদিন হবে না। হীরেনের মধ্যে BBD DuDu DBBBS LBBD BDB DD BD B DBDBBD DDD পারবে সত্যি, কিন্তু তুমি যে সব অনেক কিছুর কল্পনা করছি তা কল্পনাই 6थक शgत ।” মমতা চোখে চোখে তাকিয়ে বলল, “দেখবে ? প্ৰমাণ চাও ? কাঠের কারখানার হাঙ্গামার ব্যাপারটাতেই প্ৰমাণ দেব চল ।” “কি প্ৰমাণ দেবে ?” “তুমি কিছু কোরো না । আমি হীরেনকে দিয়ে মিস্ত্রীরা যা চায়। তার চেয়ে বেশী পাইয়ে দেব।”

  • ऊऊ दि भ• छ्cव ??

"CMC | CMC fS ” কৃষ্ণেন্দু চুপ করে গেল। মমতা এখন বুঝেও বুঝবে না। সে বুঝতে চায় না। আত্মবিরোধের আপোষ মীমাংসার শীৰ্ত্ত নিজে স্থির করে নিজেই সে গ্ৰহণ করেছে। এতদিনের সঞ্চিত চাপা আবেগ মুক্তির পথ পাবে। উৎসাহে উত্তেজনায় মমতা হঠাৎ টগবগিয়ে উঠেছে। এদিকে রামপালের অস্থায়ী নেতৃত্ব ও দায়িত্বের অবসান ঘটে গেল। শ্ৰীপতির ঈর্ষা ও আশঙ্কার ফলে নয়, লোকনাথের সঙ্গে রামপালের আলোচনার ব্যর্থতায় । এসব ব্যাপারে রামপাল যে নেহাৎ কঁচা, নেহাৎ ছেলেমানুষ এটা টের পেয়ে সকলে আস্থা হারিয়েছে। রাগ কেউ করেনি। অনেকে বরং তার সরলতা বনাম বোকামিতে বেশ খানিকটা কৌতুক বোধ করেছে। রামপালকে সকলে বারণ করে দিয়েছে সে যেন আর লোকনাথের