পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একটা হাসপাতাল খোলা হয়েছিল। রম্ভ তখন কৰ্ম্মীদের আর হাসপাতালের অসংখ্য খুঁটিনাটি প্রয়োজন মেটাতে সারাদিন ছুটোছুটি করত। তার অদ্ভুত উৎসাহ ও আগ্রহের কথা কৃষ্ণেন্দুর মনে আছে। আর মনে আছে তার একটি বিশেষ আবদারের কথা । নীলিমা হাসপাতালে কাজ করার সময় শাড়ীর ওপর একটি অ্যাপ্ৰাণ লাগিয়ে নিত। একদিন রম্ভ এসে চুপি চুপি কৃষ্ণেন্দুবে বলেছিল, আমায় এরকম একটা দেবেন, আমি আরো বেশী কাজ ক ? নীলিমার একটি অ্যাপ্ৰাণ পেয়ে খুন্সীতে ডগমগ হয়ে সে সেটিকে কোমরে বেঁধেছিল, (3.5 সাফ করে শুকোতে দেওয়ার সময় ছাড়া বোধ হয় দিনরাত্রি কখনো সেটি সে খুলতো না, ঘুমোবার সময় পৰ্য্যস্ত সঙ্গে থাকত। রম্ভ তখন ছোট श्गि, अcनक cछib । “তুমি খুব বেড়ে গেছ রম্ভ।” “বয়স হয় নি ? কৃষ্ণে-পদুর সঙ্গে পুরানো আলাপ ঝালাই করতে রম্ভ আসে নি, এসেছে রামপালের হয়ে কলহ করতে । মেঘলা ভোরে রুক্ষ্ম এলেমেলো চুল খোচা খোচা দাড়ি আর ক্রুদ্ধ গম্ভীর মুখ ও রাতিজাগা চোখে উদভ্ৰান্ত দৃষ্টি নিয়ে রামপাল এসে হাজির হতে মনটা তার ছ্যাৎ করে উঠেছিল, ভয়ানক একটা কিছু ঘটেছে কিম্বা ঘটবে ভেবে । রামপালের কাছে সব শুনে তারও রাগের সীমা থাকে নি। একি অন্যায় লাঞ্ছনা একটা মানুষের ওপর, আকাশে তুলে মাটিতে আছড়ে ফেলা নিজের কৰ্ত্তালি বজায় রাখার জন্য ? নিজে এসে সব করবে বলে তার করে রামপালকে সকলের কাছে এভাবে অপদস্থ করার অধিকার কে দিয়েছে কৃষ্ণেন্দুকে ? কি অন্যায় কৃষ্ণেন্দুর, কি আস্পদ । রামপাল অবশ্য রম্ভার কাছে দুঃখ জানাতে আসে নি। উমাপদকে G DDD S sB DBD DSDY S DBBBBDD BBBDBDD DD (to