পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অস্পষ্ট ধারণা সমর্থন পেয়েছিল। সমস্ত স্বীকৃত সত্যগুলিকে নতুন দৃষ্টিতে বিচার করার, যাচাই করার, কষে নেবার দিন এসেছে। দার্শনিকের দৃষ্টিতে নয়, বৈজ্ঞানিকের। মনকে, আত্মাকে নিছক মস্তিষ্কের ক্রিয়া বলে মানতে হলে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষের হৃদয় আজি নৈরাশ্যের ভরে টন টন করবে। কিন্তু এই নৈরাশ্যও একটা রাসায়নিক প্রক্রিয়ার ফল বলে মেনে নিয়ে মানুষকে শিখতে হবে অন্য রাসায়নিক প্রক্রিয়া ঘটিয়ে উৎফুল্ল হবার কায়দা । নিজেকে যন্ত্র বলে BDDDYYY B DBD DDSDBD BBBS DD BDDBDB DDB BDJJS ও মানতে না শেখা পৰ্য্যন্ত মানুষের নিস্তার নেই। কত দিনে মানুষের এই সহজ বুদ্ধি আসবে কে জানে। যন্ত্র বলতে বেঁচে থাকার প্রয়োজন মেটাতে মানুষেরই সৃষ্টি করা কলকজার কথা মনে আসে, বাধা শুধু এক্টটুকু। স্রষ্টার সঙ্গে স্বষ্টির পার্থক্যটাই যেন সব ! বেলা প্ৰায় বারোটার সময় কৃষ্ণেন্দুর সঙ্গে রামপাল চলে গেল, তাড়াতাড়ি নাওয়া-খাওয়া সেরে জিনিষপত্র গুছিয়ে নিয়ে বাপের সঙ্গে রম্ভ রওনা হল ঝুমুরিয়া, বেলা তিনটের গাড়ী। জীবনে কখনো এতটুকু স্বাদ পায় নি এমন এক দুঃসহ ব্যাকুলতায় রম্ভার দেহমান তখন অস্থির করছে। এ কি অসুখ রম্ভ জানে না । জর আসছে ? ‘বমি বমি লাগছে বাবা । পান কেনে ৷” বীরেশ্বর মেয়েকে পান। কিনে দেয়। বলে, “শুবি ? শো একটু । কমে যাবে।” পান। তিতে লাগে। চিবানো পান ফেলে দিয়ে রাস্তা আরও জড়ো-সড়ো হয়ে জানাল ঘেসে বসে বাইরে তাকিয়ে থাকে ৷ চোখে SMMBBE LLBLB D BDD BD BBDBBBD SDB DDD DD D (VO