পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক’বছর এক সংসার চালিয়ে তার রকম-সকম হয়েছে পাকা গিল্পীর YYS SDDBD DDBBB DDBB DBLD SgsL DY BB S S 0 উঠতে পারে নি, তার ব্যবহারে একটু গুরুজন গুরুজন ভাব রয়ে C5 পরেশের দু’ভায়ের নাম সুরেশ আর নরেশ। সুরেশ একটু গম্ভীর রািগচটা ধরণের যুবক, সুবালা নামে তার চেযে চার-পাঁচ বছর বয়সে বড় পাড়ার একটি হাফ-গেরস্ত মেয়ের সঙ্গে প্ৰকাশ্ৰেষ্ঠ ভাবি জমিয়ে দিন কাটাচ্ছে। লোকনাথের কাঠের কারখানাতে সেও মিস্ত্রীর কাজ করে। রোজগারের অৰ্দ্ধেক এনে দেয় দাদার হাতে, বাকী অৰ্দ্ধেক সম্ভবতঃ খরচ করে সুবালার পিছনে। ভাল একটি মেয়ে দেখে তার বিয়ে দেবার জন্য পরেশ ও দুর্গার চেষ্টার বিরাম নেই দু’বছর ধরে, কিন্তু সুরেশ নির্বিবকার । অথচ আশ্চৰ্য্য এই, সুবালার প্রেমে হাবুডুবু খাবার কোন লক্ষণও তার দেখা যায় না। রাতগুলি বেশীর ভাগ তার বাড়ীতেই কাটে। মাঝে মাঝে শুধু দেখা যায়, রাতে সে বাড়ী ফেরেনি, কিশোর নরেশ দুয়ার না দিয়েই এক ঘরে ঘুমিয়ে ब्रांड कांबिछ । নরেশ ছেলেটা বড় চঞ্চল, চালাক আর অবাধ্য। এই বয়সে ছেলেটা যে কি করে এমনভাবে পেকে গিয়েছে রম্ভ ভেবে পায় না । আরও সে ভেবে পায় না কি করে এর সঙ্গে এত সহজে তার এমন ভাব হয়ে গেল যে শাসন করার বদলে ছোড়াটার পাকামিকে প্রশ্ৰয় দিতে তার ङाङ व्ाीgछ । এখানে আসবার পরদিন বিশেষ দরকারে রামপাল বেলা তিনটের সময় অনিচ্ছার সঙ্গে বেরিয়ে গেছে, খালি ঘরে রম্ভ তাকিয়ে আছে মাটি লেপা দেয়ালে বসানো একরাত্তি জানাল দিয়ে গলির ওপারের দুটি বাড়ীর ফাকে খানিক তফাতের খালের অংশটুকুর দিকে। বিড়ির গন্ধে o