পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তার মারা গিয়েছিল, লোক চিনতে ভুল করেছিল, বেশী সুদের লোভ DDBLDD KLL S LgBO GG DBB DBD DS DBDD uBB KDt পাবার ক্ষমতা আছে এমন লোককে সে টাকা কখনো ধার দেয় না, বাজে লোকের সঙ্গে কারবার করে না । কার কাছ থেকে কি ভাবে টাকা আদায় করতে হবে তাও সে নিভুলভাবে জানে। কারো কাছে ধন্ন দেয়, কার কাছে বিনিয়ে বিনিয়ে কঁাদে, কাউকে দেয় গলা ফাটিয়ে অকথ্য গালাগালি আর কাউকে দেখায় ভয় । আবার কারো করে বেলা সময় পার হয়ে গেলেও কখনো তাগিদ দেয়। না । সে জানে যে তার তাগিদের চেয়েও এ সব লোকের কাছে চক্ষুলজ্জার তাগিদ ঢের বেশী জোরালো । হাতে এখন টাকা নেই বলেই তার টাকা ফেরত দিচ্ছে না, এখন গিয়ে টাকা চেয়ে চক্ষুলজা ভেঙ্গে দিলে তারই বিপদ । এমন যে সোনামাসী, গায়ের রঙ যার খাদ মেশানো পেতলের DDDSDBY DBDL DBLDBD BDBD BDBB LBD BB BDBD নিরেশের বড় ভাব । দুগা বারণ . করে, ভয় দেখায় । বলে, তোর কি মরণ নেই রে লক্ষ্মীছাড়া, সোনামাসীর ঘরে আদর খেতে যাস ? ঘরের আদরে পেট ভরে না তোর ? ও মেয়ে দিয়ে ব্যবসা করবে। সোনামাসী, তাও কি টের পাসনে তুই হাড়হাবাতে ? ফের যাবি তো তোর দাদাকে বলে হাড় গুড়িয়ে দেব বলে রাখছি।” DBDL DLDD DBBD B DBBS S gD DDS DDLSS DDB BD दgख् मन् ।” এরা ছাড়া আছে মোটা শিবু, রোগা শরৎ, বুড়ো গগন, ক্ষান্ত পিসী, DtBD DS KKK DD BBDDB DBDBDBDBDO BDB SS গোপালের সাতটি ছেলে মেয়ে, বড়টির বয়স পনের বছর।