প্রথম সৰ্গ । *) সঙ্কল্প করিযাছিলেন, এক্ষণে যখন রামচন্দ্র স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়। তাদৃশী ইচ্ছা প্রকাশ করিলেন, তখন মিথিলাগমন সম্বন্ধে আর কোন আপত্তি বহিল না । অনন্তর তপোনিধি বিশ্বামিত্র দশরথমত রাম লক্ষণ সমভিব্যাহারে মিথিলাভিমুথে গমন করিলেন । পথিমধ্যে পতিশাপগ্ৰস্ত। প্রস্তরীভূত। গৌতমপত্নী অহল্য। দাশরথির চরণ-পঙ্কজ সংস্পর্শে পুনর্বার পূর্বাকৃতি প্রাপ্ত হষ্টলেন । কিয়দিবস পরে তাহার। তিন জনে মিথিলাষ উপস্থিত হইলেন। রামচন্দ্র একেই ত নেত্ৰ মুগ্ধকর পরম স্বন্দর যুব পুরুষ, তাহাতে আবার স্থপ্রসিদ্ধ সূৰ্য্যংশে জন্ম পরিগ্রহ কবিয়াছেন, দেখিবামাত্র রাজৰি জনকের হৃদয় হর্ষ বিষাদে পরিপূর্ণ হইষ উঠিল । তিনি মনে মনে ভাবিতে লাগিলেন হায, কেন আমি ঈদৃশ দুরূহ প্রতিজ্ঞায আবদ্ধ হইয়াছিলাম ! নতুবা এতাদৃশ রাজকুমারকে জামাতৃ পদে বৰণ করিষা নিমিলংশের মুখোজ্জল করিতাম । আহা ! কি মনোহর কান্তি, বিধাতা বোধ হয় বিরলে বসিয়া উত্তমোত্তম দ্রব্য ংযোগে রামচন্দ্রের শরীব নিৰ্ম্মাণ কবিয়া স্বষ্টি ক্রিয়াব কৌশল অভ্যাস কবিয়া থাকিবেন । বিশ্বামিত্র রাম
