ক্ষর্ঘ্যের বিষয় মহে। কিন্তু বিষয়, জগতে সকল শ্রেণীর আছেন। এক দিকে এক সংস্কৃত কবি যেমন নারিকেল কে সম্বোধন করিয়া উপরের
লিখিত কৰিভার্ট বলিয়াছেন, অন্ত দিকে আর এক জন বহুদশী কৰি নারিকেল বৃক্ষকে লক্ষ্য করিয়া আবার ইহাও বলিয়াছেন,--
- প্রথম বয়লি দত্তং তোয়ম- ২ স্মরতঃ শিরসিনিহিত ভাই। মারিকেল। নরেভ}ঃ সলিল ম : তব ... ২ দন্ডু রাজীবনান্তং । *
যিনি শেষোক্ত কপি টি রচ.। झिङ्गारझन्, उि बढे ८ ब्ल र °.क নারিকেল বৃক্ষ যে fধ বস্তু, তাল ... হৃদঃে অমুল্লব কf তে পারিয়াছেন। প্রকৃত প্রস্তবে অ মাদের ফলের উষ্ঠানে যত বৃক্ষ ই আমরা দেখি না কেন, না িবে ের ন্যায় উচ্চ বৃক্ষ আর কাথায় ? কবল আকৃতি তে মারিকেল সবে চ্চি নছে, গুণেও নারিকেল সর্বোচ্চ । জীবনে এমন একটা দিনও বাহিত হয় না, যে দিন নরিৰূল বৃক্ষ জাত কোন না কোন যদিও আমাদের গৃহের চারি । o हे মারিকেল বৃক্ষ,যদিও তামা iমাদের ব্যবহারে না আইসে; নঠিকৃত পকায়ং সাধবোবিস্ময়ন্তি ।” কিন্তু এত পকিয়ের কারণ থাক। সত্বেও কািট ব্যক্তি নারিকেলের প্রকৃত পরিচয় প্রাপ্ত ইতে যত্নবান হইয়াছেন ? না রকেলের যখন মূল হইতে ফল পর্যন্ত এrং কাষ্ঠ হইতে প ত্রে পয্যন্ত প্রত্যেক বস্তুটির উপকাfরম বিষয় তামরা চিন্ত৷ করতে প্রবৃত্ত হই, তখন সত্য সত ই মারিকেলের গুণে মোহিত ट्ट् ८५ हे झ ! . . . . নারিকেলের পাতা,কাষ্ঠ,মুল,ফল সকলেরই উপকারিতার পরিচয় ক্রমে ২ তামির। পাঠকগণকে দিতে যত্ন কবি । নারিকেল ছ7ত নানা বাণিজ্য দ্রব্য কিরূপে উৎপন্ন করা যাটুনে পারে, তাহাও আমরা এই
