সন্ম ইলেও ২-২৫ টাকার কম প্রায় পাওয়া যায় না। - এখন এত অধিক মুল্য দিয়া আলুর বীজ কয় না করিয়া আর অন্য কোন উপায় অবলম্বন করিতে পায় যায় কি না ? আমাদের দেশের কৃষকেরা ষে বোম্বাই আলুর ছ{স করিয়া থাকে তাহার জন্ম উক্ত রূপ প্রণালীক্তে ৰীজ রাখা হয় না । ৰাজা ন হইতে খাৰrর আলু ক্রয় করি মা আনিয়া তাহাই বীজ বস।ইয়৷ থাকে। কিন্তু আশ্চর্য এই যে, কৃষকের অন্য প্রকার আলু চালের । ৰেলায় উক্ত প্রকার প্রণালী অৰলম্বন করে না । যদি তামাদের দেশেই বোম্বাই আলু খাবার আলু হুইণ্ডে স্বন্দর রূপে উৎপন্ন হয়, তবে অপর আলুই বা কেন না হইৰে, আমি ৰুঝিতে পারি না। বেস্থার অঞ্চলে কৃষকের। আমাদের দেশের মত্ত যত্ন কaিয় ঐরুপ বীজ রাখে ना, डेश६ थाबाब्र आनू कात्रिंश জমিত্তে ৰসায় এবং ভাস্কা হইতে য়থেষ্ট পরিমাণে আলু উৎপন্ন । হইয়া থাকে। প্লাজ কাল বেছার অঞ্চল হইতে প্রচুর পরিমাণে আলু বঙ্গদেশে श्रीधशानि হইতেছে।. ৰেহারের সমস্ত আলুর চাস এই ; প্রণালীতে ইষ্টয়া থাকে । আলুর গায়ে চক্ষু (চকু) আছে । এক হইতে চামি পাঁচটা পৰ্যন্ত চকু এক একটা আলুতে দেখা যায়। : এই সকল চক্ হইতে আলুর গাছ । জন্মায় স্বতরাং জালু ৰসাইবার সময় এক একটা আলুকে চাৰ।।২ করিয়া কাটিয়া তাছান্তে যয়টা চকু আছে ত তখান করিয়া বসাইতে পারা য়াধ । ইহাতে কত প্রৱে ব্যয় কম হয় একবার দেখুন। প্রথমতঃ একটী অস্ত । মাসুৰে অনেকগুলি গাছ হইৰে । এদিকে : আবার কৃষকেরাই জানে,যে আলুটীর একটা অঙ্কুর বাছির হয় প্তাহার যেমন তেজ হয়, যে জালু হইতে অধিক অঙ্কুর বাহির হয়। তাহার তেমন তেজ হয় না। এই জন্তুষ্ট আলুর বীজ বপাইবার সময় চাষার মোটা ও সতেজ अङ्कुनै রাখিয়া বাকিগুলিকে ভাঙ্গিয়৷ στη 1 কিন্তু বড় আলু এইরূপে কাটিয়া রসাইলে কেবল একটা মাত্র অঙ্কুর বাহির হইবে এবং গাছও ব:
