পাতা:দিনাজপুর পত্রিকা - প্রথম ভাগ.pdf/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র,১২১২ 1) द्भिः হইলে সম্ভবতঃ চলিতে পারে । ষে ভূমিতে বালুর ভাগ নিতান্ত অপ, সেই ভূমি রক্ষাদির পক্ষে খুব প্রশস্ত। যে মৃত্তিকায় যে জাতীয় শস্যাদি জন্মিয় থাকে তাহ। স্থির করিয়া চাষে প্ররক্ত হওয়া অবশ্যক। মৃত্তিকা পরীক্ষা লম্বন্ধে সহজ কৌশল নিম্নেলিখিত হইল, তাহা জ্ঞাত হইলে প্রত্যেক ব্যক্তিই অনায়াসে উহা নিৰ্ব্বাচন করিয়া লইতে পারিবেন। যে কোন জমির একখণ্ড মৃত্তিকা লইয়া ওজন করিলে যে পরিমাণ হইবে, এবং ঐ পরিমিত মৃত্তিকাখও যদি আগুনে দগ্ধ করিয়া পুনরায় ওজন করা যায় তবে তাহ। দ্বিতীয়বার ওগুনে যত-টুকু কম হইবে ঐটুকু উহার সার বলিয়৷ জানিতে হইবে । যেমন একসের ওজনে মৃত্তিকাখণ্ড দগ্ধের পর তিন ८°ाझ श्ल, फांश श्रेtनहे छानtগেল যে উক্ত একসের মাটর মধ্যে এক পোয়। সার ছিল । আর যদি ঐ অবশিষ্ট মৃত্তিক। জলে ওলিয়৷ জল ফেলিয়া দেওয়ার পর বালুক। শুকাইয়া ওজনে একপোয়। { | 2) হয়,তাহা হইলে জানিতে হুইবে যে দুইভাগ চিকণ ও একভাগ বালুক। উছাতে বর্তমান। ষে কোন চাষ আবাদে, জমির অবস্থা যেরূপই হক্টকনা কেন,মৃত্তিকার উৎপাদিকাশক্তি বৃদ্ধি করিতে চেষ্টা করাই কৃষকের গুরুতর কার্য্য। কারণ জমির উৎপাদিকশক্তি বুদ্ধি না করিয়া চাষে যজ্ঞ কেন পরিশ্রম ও ব্যয় করুন না সমুদায়ই বিফল হইয়া যাইবে । এই জন্য সৰ্ব্বাগ্রে মৃত্তিকার উৎপাদিকাশক্তি বৃদ্ধির উপায় করিতে হইবে। হলুদ পৃথিবীর প্রায় সমুদায় দেশে এরূপ ভাবে ব্যবহার হইয়। আসিতেছে যে, উহা না হইলে কোন মতে নিত্য-নৈমিত্তিক কাৰ্য্য চলেন । অ, মাদিগের প্রায় প্রত্যেক আহানীয় দ্রব্য রন্ধন সময়ে হলুদের আবশ্যক,হলুদ নাদিয়া কোন তরকারী রন্ধন করিলে সুন্দর দেখায়ন,এখন কি প্রায়শঃ স্থলে হলুদ বিহীন শুরকারী খাইভেও বিরক্তি জন্মে। কেবল ' রন্ধন কার্ধ্যেই ষে হলুদ ব্যবহৃত हरेग्न थोप्क ७यङ नटश् ; से९। আরও অনেক কার্কে নানাবিধ