পাতা:দিনাজপুর পত্রিকা - প্রথম ভাগ.pdf/১৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\b দিনাজপুর পত্রিক (১ম ভাগ,১১শ সংখ্যা । প্রকারে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। जब्रन् ब्र९ रवून श्रे:उ रहेग्न थांटक् । কাচ হরিদ্র ও ইক্ষু-গুড় একত্রে খাইলে শরীরত্ব অনেক রকমের চৰ্ম্ম রোগ নিবারণ করিয়া দেহের লাবণ্য ও চক্ষের জ্যোতি বৃদ্ধি করিয়া থাকে, এই জন্য আধ্য সন্তানগণ মধ্যে, অনেকে এখনও অনেক সময় বিশেষতঃ কাৰ্ত্তিক মাসে স্নানান্তে, মাহরের পূর্বে, হরিদ্র ও উক্ত গুড় দিয়া জল খাইয়া থাকেন ; পাচড়া ও খুঙ্গন(চুলকানী) ইত্যাদি রোগে নিমপাত ও হরিদ্রা-বাট ব্যৰহারে অনেকে মহোপকার প্রাপ্ত হইয়। জাসিত্তেছেন। অঙ্গরাগবৃদ্ধি করিতে হরিদ্র। এক প্রধান উপাদান । বিবাহ সময়ে হলুদ বঁটা দিয়া যে বর ও কম্বাকে স্নান করাইয়া থাকে তাহার প্রধান উদ্দেশ্য এই যে, শরীরের স্ত্রীরুদ্ধি করিয়া সাধারণের নরনfনন্দ বৰ্দ্ধন করিবে। হরিদ্রাট বাঙ্গালীদের আজের জিনিষ নহে,বহুদিনের ও বহুবিধ কার্য্যোপযোগী সম্পত্তি বিশেষ। আর্যগণ ইহাঙ্কে এত আদর করিতেন ৰে ইহ’কে সিদ্ধ* করিয়া ব্যবহার করিলেও দূষনীয় বলিয়া বর্জ নীয় হইবে না f । যথা –হরিদ্র গো-রসে ধাতুং পুনঃ পাকেন শুদ্ধতি। জলচর অনেক হিং আ জন্তুর পক্ষে হরিদ্র একটি বিষবৎ পদার্থ। শক্তি-সাধক স্বৰ্গীয় রাম প্রসাদ সেন মহাশয় একটা গানে ৰলিয়াগিরাছেন যে,"কামাদি ছয় কুম্ভীর জাছে, আহার লোভে সদাই চলে ; তুমি ৰিবেক হলদি গায় মেখে যাও ছোৰে না তার গন্ধ পেলে ।” সোনার অলঙ্কারাদির উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করিতে হলুদ একটা অমোঘ ঔষধ ৰলিলেও ৰল। যাইতে পারে। এই হলুদ না হইলে আমাদিগের কোন মতে চলে না, সুতরাং হলুদ গৃহকার্যের একট প্রধান জিনিষ । প্রতি গৃহীর গৃহে, প্রত্যই কিছুমা কিছু হলুদের দরকার। বাজারে যে হলুদ ৰি ক্রয় হয় উহার ৬০ এর ওজনের প্রতি সেরের মুল্য। sআনf

  • সিদ্ধ করার প্রণালী চাষ আবাদের পরে লিখিত. ইষ্টবে } - - হরিদ্র সিদ্ধ করিয়া ব্যবহার করিলে কোনরূপ গুণাধিক্য হওয়া সম্ভব বোধ হয় ।