পাতা:দিনাজপুর পত্রিকা - প্রথম ভাগ.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাদ্র, ১২৯২ । ) হইয় গেলে ঐ জমিতে কিছু ছাই ছড়াইয়া দিয়া খুড়িয়। দিতে হয়। সাত দিবস মধ্যে ঐ গাছ অতি উত্তম সতেজ হইয় উঠে, এবং সচরাচর যে পরিমাণ পেয়াজ জন্মে তদপেক্ষা অনেক বেশি হইয়া থাকে । —:{:— গবাদি পশুর রোগ ও চিকিৎস। (পূর্ব প্রকাশিতের পর) রোগের প্রথম স্থায় প্রত্যহ দুই তিন বার তপ্ত স্থল ও তৈল একত্র মিশাইয়া পিচকারীও দেওয়া যাইতে পারে । পশু নেতাইয়৷ পড়িবে বলিয়৷ শক্ত জেtলাপ দিবে না। পেট নরম হটলে বিষটা সহজে নিৰ্গত হয় বটে, কিন্তু জল বৎ ও রক্ত বৎ নির্গত হইতে থাকিলে নিশ্চয়ই নেতাইয়া পড়িবে বলিয়া তাছা ন হইবার জন্য ধেড়ানি নিবারণ করা উচিত । রোগের প্রথম অবস্থায় যতক্ষণ ন। নাদে ততক্ষণ জল দেওয়া যাইতে পরিবে, কিন্তু পেট নরম হইলে অতি অলপ করিয়া জল দেওয়া কিম্ব একেবারেই না দেওয়া উচিত। রেচন আরম্ভ হইলে পরে আর জল দিতে হইবে না। কেবল মাড় দিবে, তাহও অতি অলপ পরিমাণে এক এক বার দিতে । হইবে। কখনও ২ রেচন হইতে২ অত্যন্ত পিপাসা হইয়া গোরু অধিক জল খাইতে চাহে,কিন্তু তাহ দিলে অত্যন্ত রেচন হইয় গরু আরো দুৰ্ব্বল হইয়৷ শীঘ্রই মরিয়া যায় । রেচন বন্ধ হইলে আর ঔষধ দিতে হইবে না । সাবধানে শুশ্রীষা করিতে হইবে। পথ্যের মধ্যে মাড় ও অল্প পরিমাণে টাটুকা ঘাস, এবং কচি কচি লতা পাতা দিতে হইবে। মাড়ের সঙ্গে জপ পরি মাণে লবণ মিশাইয়া দেওয়া যাইতে