পাতা:দিনের পরে দিন - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঃ ২৫৪। ষোল পেজৰী ডবল ক্ৰাউন সাইজ। প্ৰকাশকঃ মিত্র ও ঘোষ, ১০ শ্যামাচরণ দে সন্ট্রীট, কলিকাতা। কাগজের মলাট-হাড বোড বাঁধাই। ‘উৎকর্ণা” দিনলিপি নানাদিক থেকে বৈশিন্ট্যের দাবী রাখে। এই কালে তিনি বারাকপার গ্রামে বিতর্তমান বাসগহ ক্ৰয় করেন। ছোট ভাই নাটবিহারীর যমনা দেবীর সঙ্গে বিবাহ হয়। ঘাটশীলায় বাড়ী ক্ৰয় করেন এবং লোকান্তরিতা প্ৰথমা পত্নীর নামে বাড়ীর নামকরণ করেন ‘গৌরী কুঞ্জ’। বিভূতিভূষণের বড় বোন জাহ্নবী দেবীর জলে ডাবে মাতু হয়। বিভূতিভূষণ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের একজন প্রধান পরিষ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হন। ১৯৪০ খ্ৰীঃ ৩ ডিসেম্বর দ্বিতীয় বার দ্বার পরিগ্রহ করেন। দিবতীয়া পত্নীর নাম শ্ৰীমতী রমা বন্দ্যোপাধ্যায় (ডাক নাম কল্যাণী)। আবার তিনি এই কালেই জীবনের একান্ত সাধ বারাকপার গ্রামে দীর্ঘ আট বৎসর সস্ত্ৰীক ব্যাস KK | .וי ‘বনে পাহাড়ে’ ‘বনে পাহাড়ে' বিভূতিভূষণ রচিত দ্বিতীয় ভ্ৰমণ কাহিনী। অনেকটা দিনলিপির আকারে লেখা। “বনে পাহাড়ে' পাস্তক-আকারে প্রকাশের পাবে ধারাবাহিক রচনা হিসেবে 'মৌচাক" মাসিক পত্রিকায় আষাঢ় ১৩৫o -আষাঢ় ১৩৫২ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়। গ্রন্থ-আকারে প্রথম প্রকাশ : ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ । পঃ ৮৯ ৷ প্ৰকাশক ঃ মিত্ৰালয়, ১০ শ্যামাচরণ দে সন্ট্রীট, কলিকাতা। ১৯৪২-৪৩ খ্রীঃ বিভূতিভূষণ তাঁর বন্ধ বর্তমানে বিহাের সরকারের অবসরপ্রাপ্ত বনসংরক্ষক শ্ৰীষঃ যোগেন্দ্রনাথ সিনহার সঙ্গে ছোট নাগপরের সিং ভূম ও রাঁচী জেলার সারাণদা, কোলাহান ও সিংড়ম বন-বিভাগের গভীর এবং বিস্তৃত অরণ্য ভ্ৰমণ করেন। কখনো বিভূতিভূষণ সস্ত্ৰীক উষ্ণু দাগম অরণ্যের মধ্যে অবস্থিত Forest Rest House-q r < c, তারই অপবর্ণ বৰ্ণনার পরিচয় পাওয়া যায় বিভূতিভূষণের ‘বনে পাহাড়ে ও 'হে অরণা কথা কও" বই দাইটিতে। “থলকোবাদে একরান্তি’ ‘বনে পাহাড়ে' গ্রন্থের পরিশিল্ট হিসেবে “থলকোবাদে একরাত্রি’ ‘বিভূতিরচনাবলীতে মাদ্রিত হয়। চিঠিটি “বনে পাহাড়ো” গ্রন্থের সম-সাময়িক কালে লেখা। পত্রটি তিনি তাঁর বয়েজোঠ বলধা ও সাহিত্য রসিক ও ‘লিচতলা ক্লাব”-এর প্রতিস্ঠাতাসবগত মন্মথনাথ চট্টোপাধ্যায়কে লিখেছিলেন। মল পত্রটি প্রথমে বনগ্রামের বিখ্যাত সাপ্তাহিক পরিকা ‘পল্লীবাতা'য় মাদ্রিত হয় (বনগ্রাম, ১৪ অগ্রহায়ণ মঙ্গলবার, ১৩৫০ সাল)। (পত্রটির সাহিত্যামল্য বিবেচনা করে ‘বিভূতি-রচনাবলীতে মাদ্রিত হয় ।) “ ves et e" 'হে অরণ্য কথা কও’ বিভূতিভূষণের জীবিতকালে মাদ্রিত শেষ-দিনলিপি। এরপর আর বিভূতিভষণের জীবিতকালে কোনো দিনলিপি বই হয়ে মাদ্রিত হয়নি। তাঁর মাতুর পরে তাঁর অপ্রকাশিত দিনলিপির অংশ-বিশেষ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। তাব মধ্যে শারদীয়া সংখ্যা ‘কথা সাহিতা’-এ প্রকাশিত অংশটি প্রধান । 'হে অরণ্য কথা কও’-এর অংশ-বিশেষ সম্পভবত কোনো কোনো পত্র-পত্রিকায় মাদ্রিত হয়েছিল। এ বিষয়ে নিশিচত হবার মত উপকরণের অভাব। গ্রন্থ-আকারে প্রকাশ : 'হে অরণ্য কথা কও, জানায়ারী ১৯৪৮ খ্রীঃ । পঃ ১১৮ ৷ হাড বোড কাগজের মলাট। প্রকাশকঃ ‘আরতি এজেন্সী’, ৯ শ্যামাচরণ দে সন্ট্রীট, কলিকাতা । ‘হে অরণ্য কথা কও গ্রন্থের ভূমিকাটি বিভূতিভূষণের নির্দেশে লিখেছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক গজেন্দ্ৰকুমার মিত্র।