পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిలి দিবরাত্রির কাব্য আনন্দের তা অজানা নয়। ওর বিষন্ন মুখখানি হেরম্বের কাছে তার প্রমাণ দিচ্ছে । আনন্দ চুপ করে বসে আছে। তার এই নীরবতার সুযোগে তাকে সে কত দিক দিয়ে কত ভাবে বুঝেছুে হেরম্বের মনে তার চুলচেরা श्मिांव ১লতে থাকে। কিন্তু এক সময় হঠাৎ সে অনুভব করে এই প্রক্রিয়া তাকে যন্ত্রণা দিচ্ছে। আনন্দকে বুদ্ধি দিয়ে বুঝবার চেষ্টায় তার মধ্যে কমন একটা অনুত্তেজিত অবসন্ন জ্বালা সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সম্মুখে পথ ঠাকুরন্ত জেনে যাত্রার গোড়াতেই অশ্রান্ত পথিকের যেমন স্তিমিত হতাশা জাগে, একটা ভারবোধ তাকে দমিয়ে রাখে, সেও তেমনি একটা ঝিমানো চেপে-ধর কষ্টের অধীন হয়ে পড়েছে । আনন্দের অন্তরঙ্গ প্রশ্রয়ে তার যেন সুখ নেই। হেরম্ব বিছানায় উঠে বসে। লণ্ঠনের এত কাছে আনন্দ বসেছে যে তাকে মনে হচ্ছে জ্যোতিৰ্ম্ময়ী, আলো যেন লণ্ঠনের নয়। হেরম্ব অসহায় দপদ্মের মত তার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। সে আরও একটি অভিনব আত্মচেতনা খুজে পায় । তার বিহবলতার সীমা থাকে না। **:Tা থেকে "আনন্দকে সে যে কেন নানা দিক থেকে বুঝবার চেষ্টা JJDBDDB SDuDuDDDBD SDDD BDB BBDB BBDDB LBLBBDSDBD SS S gSDD DDDD উত্তাল সমুদ্রের মত অশান্ত অসংযত হৃদয়কে এমনি ভাবে সে সংযত করে প্লাখিছে, আনন্দকে জানিবার ও বুঝবার এই অপ্ৰমত্ত ছলনা দিয়ে। গানন্দ যেমনি হোক কি তার এসে যায় ? সে বিচার পড়ে আছে সেই জগতে, যে জগৎ আনন্দের জন্যই তাকে অতিক্রম করে আসতে হয়েছে। জীবনে ওর যত অনিয়ম যত অসঙ্গতিই থাক, কিসের সঙ্গে তুলনা করে