পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6 দিবরাত্রির কাব্য অনাথ ওস্তাদ কারিকর, হৃদয়ের প্রতিভাবান শিল্পী । আনন্দ হয়ত তারই হাতে গড়া মেয়ে । হয়ত মালতীর বিরুদ্ধ প্ৰভাবকে অনাথের সাহায্যে জয় করে করে তার शन-गनद्ध বিকাশ আরও বিচিত্র, আরও অনুপম হয়েছে। ঘরে বসে হৃদয়ের দল গুলি মেলবার উপায় মানুষের নেই, সনের সামঞ্জস্তন্য ঘরে সঞ্চয় করা যায় না । মনোেদর সম্পর্কে না এলে ভাল হওয়া কারো পক্ষেই সম্ভব নয় । (জীবনের রুক্ষ কঠোর আঘাত না। পেলে মানুষ জীবনে পঙ্গু হয়ে থাকে, তরল পদার্থের মত তার কোন নিজস্ব গঠন থাকে না।)। আনন্দ হয়ত মালতীর ভিতর দিয়ে পৃথিবীর পরিচয় পেয়ে সম্পূর্ণতা অর্জন করেছে । টবের নিস্তেজ ‘অসুস্থ চারাগাছ হয়ে পাকার বদলে মালতীর সাহায্যেই হয়ত সে পৃথিবীর মাটিতে “তাশ্রয় নেবার সুযোগ পেয়েছে, রোদ বৃষ্টি গায়ে লাগিয়ে আগাছার সঙ্গে লড়াই জীবন আহরণ করতে পেরেছে। কিছুক্ষণের জন্য তিনজনেই নির্বাক হয়ে গিয়েছিল । অনাথের কিছু দরকার আছে কিনা দেখতে গিয়ে আনন্দ সমস্ত মুখ ভাল করে ধুয়ে ! হেরম্বের দৃষ্টিকে চোখে না দেখেও তার মুখে যে অল্প অল্প বাঝা ও রঙ সঞ্চারিত হচ্ছিল বোধ হয়। সেইজন্যই । তবে আনন্দের কোন বিষয়ে নিঃসন্দেহ হবার সাহস হেরম্বের ছিল না । তার বোধগম্য ठू३ - ८१८न्ादू z८ J マS?| 3 マーtび5万頭 (エ 5甘39 cና፲ነ;C る SBDDBDD DBDSSiDuD K BBBu SDD DS DD SS ές κι