ومي বিদ্রোহ আ ক্ষীণ, সামান্ত কারণ-যাহাতে কোনক্রমেই সহজে মানুষের দৃষ্টি আকৃষ্ট হইতে চাহে না, চাহিলেও সে অবহেলায় আপনার দৃষ্টি ফিরাইয়া লইতে পারে, আশ্চর্ঘ্য এই, তাঙ্গার মধ্যেও মানুষের সর্বনাশের বীজ, সুখের আকাশপ্রমাণ অট্টালিক ভস্মসাৎ করিবার মত বজ্রগর্ত অগ্নিকণা সুপ্ত হইয়া থাকে। এই স্ফুলিঙ্গের আত্মপ্রকাশে দেখিতে দেখিতে কত দেশ গিয়াছে ; কত সাম্রাজ্যের অধঃপতন হইয়াছে ; কত রাজদণ্ড, কত রাজাধিরাজ, কত মহাজাতি পুড়িয়া ছাই হইয়াছে, তাহার ইয়ন্ত নাই ! বুজিতের ভাগ্যচক্রে সেই অগ্নিস্ফুলিঙ্গের নিষ্ঠুরলীলা ऊांद्ररु श्ल । জমাল-উদ্দীন ইয়াকুৎ জাতিতে হাবণী ; তিনি রজিয়তের অশ্বশালার পরিদর্শক—“আমীর-ই-আধুর'। রাণী ছিলেন কবির মানস-দুহিতা মণিপুর-রাজকন্যার মত :– “অশ্বারোহী, অবহেলে বমিকরে বল্লা ধরি, দক্ষিণেতে শরাসন, নগরের বিজয়লক্ষ্মীর মত, আৰ্ত্ত প্ৰজাগণে कब्रिtइन दब्रांडद्र लॉन * * * মুক্তাজা, ভয়হীন, এলমহাসিনী।” –চিত্রাঙ্গদ ।
