& ፃ» নূরজহান স্বামীর বণিশালায় উপস্থিত হইলেন, এবং তাহার দুঃখের সমান অংশ গ্রহণ করিয়া পত্নীত্বের গৌরব বাড়াইলেন।* এই জয়লাভের পর মহাবৎ বন্দী বাদশাহ-পরিবারকে লইয়া কাবুলে যান ; তথায় কয়েক মাস কাটাইবার পর লাহোর অভিমুখে যাত্রা করেন । মহাবং যেমন বীর, তেমনি নিৰ্ব্বোধ। দিল্লীশ্বর তাহার নজরবন্দী, তাহার উপর দিল্লীশ্বরীও পরাজিত হইয়া তাহার শরণাপন্ন । গর্বের চরম সীমায় উঠিয়া তিনি ‘ধরাকে সরা" জ্ঞান করিতে লাগিলেন । আমীর-উমারাদের অনেকের সহিত আর র্তাহার সদ্ব্যবহার নাই, তাহাণি গ্রকে তিনি তাচ্ছিল্যের চক্ষে দেখেন । সুচতুরা দিল্লীশ্বরী, সম্রাটুকে মুক্ত করিবার একটা স্বত্র খুজিয়া পাইলেন। তিনি সুবিধা পাইলেই মহাবতের বিরুদ্ধে উমারীগণকে উত্তেজিত করেন, র্তাহারাও মহাবতের উপর তুষ্ট নহেন,—অল্পেই উত্তেজিত হইয় উঠেন। ওদিকে সম্রাট, নুরজছানেরই পরামর্শ-মত মহাবতের সহিত মধুর হইতে মধুরতর ব্যবহার করিতেছেন, এমন
- কখন নুরজাহান সম্রাটের সহিত পুনৰ্ম্মিলিত হন, ইক্বাগনামা’য় তাহার উল্লেখ নাই। আলফ, র্থ আটক-দুর্গে পলাইতে বাধ্য হন। কিন্তু এই যুদ্ধের পর মহাবৎ আটক-দুর্গ অবরোধ করিয়া আসঞ্চ, খীকে বন্দী করেন। { labama, p. 267 ). “তৎপরে মূরমহলকে বাদশাহ, অভিপ্রায়মত BBB BBBBBB BBB BBBS BBBBB BBB BB BBB BB SBBS BB BBB BDD DDDD BB BBBB BB BBBB BBBS
KhalKhan, i, 372).
