পাতা:দীনবন্ধু গ্রন্থাবলী.djvu/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দীনবন্ধু-গ্রন্থাবলী مراه با গহন পর সাজেও না সয়ও না, হাতে ফোসক হয়েচে ( রোদন ) আমার শাকাপরা যে ঘুঢ়য়েচে তার হাতের শাক যেন তেরাত্রের মধ্যে নাবে (মাটিতে অঙ্গুলি মট্কায়ন) আপনিই বিছানা করি (মনে২ শয্যাপাতন ) মাজুরটো কাচা হয় নাই ( হস্ত বাড়াইয়া ) বালিসটে নাগাল পাই নে— কাভাখানা ময়লা হয়েচে, ( হস্ত দিয়া ঘরের মেজে ঝাড়ন ) বাবারে শোয়াই (আস্তে২ নবীনের মৃত শরীর ভূমিতে রাখিয়া ) মার কাছে তোমার ভয় কি বাবা, সচ্চন্দে শুয়ে থাক, থুথকুড়ি দিয়ে যাই (বুকে থুথু দেওন ) বিবি বিটি আজ যদি আসে আমি তার গলা টিপে মেরে ফেলবো—বাছারে চোক ছাড়া করবে না আমি গণ্ডি দিয়ে যাই ( অজুলি দ্বারা নবীনের মৃত শরীর ৰেড়ে ঘরের মেজেয় দাগ দিতেই মন্ত্রপঠন ) সাপের ফেনা বাঘের নাক । ধুনোর আগুন চড়োক পাক । সাত সতীনের সাদা চুল। ভাটির পাতা ধুত রো ফুল । নীলের বিচি মরিচ পোড়া । মড়ার মাথা মাদার গোড়া ॥ হয়ে কুকুর চোরের চওঁী । যমের দাতে এই গওঁ । সরলতার প্রবেশ সর । এরা সব কোথায় গেলেন—আহা! মৃত শরীর বেষ্টন করিয়া ঘুরিতেছেন—বোধ করি প্রাণকান্ত পথশ্রান্তে নিতান্ত ক্লাস্তবশতঃ ভূমিতে পতিত হইয়া শোকচুঃখবিনাশিনী নিদ্রাদেবীর শরণাপন্ন হইয়াছেন । নিন্দ্রে ! তোমার কি লোকাতীত মহিম । তুমি বিধবাকে সধৰা কর, বিদেশীকে দেশে আন,