পাতা:দীনেশ সেনের ছোটগল্প - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* শ্যামলীখোজা সূত্র ংযম শিখে একান্ত মনে কাণ পেতে থাকত-বাণীর সুর শুনতে। অবন্ধপ যখন বলতেন—“ওই শুনছিস না, বায়ুর গতিতে লহরী তুলে সুর আসছে, কালীদহের জলের জ্বালা জুডিয়ে সুর কেমন নোচে নেচে আসছে।-শত শত ভ্রমর গুঞ্জনের ন্যায়-নারীদের হাতের বীণা-বাদনের ন্যায়—ততোধিক মিষ্ট—সেই সুর আসছে।” অঙ্গনা দে’খত রাণীর চোখে জল, তিনি দেবীর মত বসে যেন অমানন্দ শুরু ফেলে স্বাগসুখ উপভোগ কচ্ছেন। এই নিষ্ঠর, বিষাদগ্ধ, বিষাভিমানী, ক্ষমতা লুব্ধ, অতি ভীষণ, ক্রর রাজধানীর মধ্যে মাত্র সেই छ३ 5ि প্ৰাণী জ’নতেনবৃন্দাবনে যে প্রীতির সুর জেগে উঠছে- শত শত কালীদায়ের দগ্ধ হৃদয় তা জুডোবার শক্তি রাখে। (b) এদিকে ব্ৰজবালক ও গোপীদের হাহাকারের সঙ্গে সঙ্গে কৃষ্ণ কালীয় নাগের দেহ বেষ্টিত হয়ে, তার দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে ধীরে ধীরে জলের নীচে নামছেন। তঁহার অঙ্গের শ্যামশ্ৰী, পীতবাস, সুবৰ্ণমণ্ডিত মকরা سdbه