দুঃখিনী। তৃতীয় পরিচ্ছেদ । দুই তিন বৎসরের মধ্যে দুঃখিনী তিন চারিবার শ্বশুরবাটী গিয়াছিল; কিন্তু সে অনেক সময়ই মহেন্দ্ৰপুরে থাকিত, এখন তাহার बयन २४ द९नद्ध। ब्राभनडा, गभरठ दिन कॉस्र कब्रिा नकाब नभम्र ঘরের বারান্দায় মাদুর পাতিয়া শুইতেন, ছেলে এবং মেয়ে কাছে বসিত, তিনি কত রাজার কথা, উপন্যাসের কথা বলিতেন ; রসিক শুনিতে শুনিতে ঘুমাইয়া পড়িত, কিন্তু দুঃখিনী ঘুমাইত না ; কত কথা বাবাকে জিজ্ঞাসা করিত। রামসত্য ও সীতার কথা, সাবিত্রীর কথা, দময়ন্তীয় কথা বলিতেন ; দুঃখিনী শুনিতে শুনিতে অশ্রুত্যিাগ করিত, আবার শতমুখে প্ৰশংসা করিত। রামসত্য নিজের অবস্থার কথাও সময়ে সময়ে দুঃখিনীকে বলিত । দুঃখিনীও বাপের সঙ্গে কত পরামর্শ করিত। আজকালের মেয়ে যেমন বাপের সঙ্গে অলঙ্কারের পরামর্শ করে, ভাল ঢাকাই সাড়ীর পরামর্শ করে ; দুঃখিনী সে প্রকারের পরামর্শ করিত না । একদিনের কথা বলিলেই পাঠক-পাঠিকাগণ বুঝিতে পরিবেন। SDD DBDt KEE DDBBD D DDBBDS DBDYS ggB gE DDBD BDBBDSBDD gBBB DBD DBDD DDBBDS BBDS aDD BBBK SBYYD SDDDLBD BDDDD BD DB LrBD DDD SS BDDDBD BBD DBB BD BBD gEE সসন্ত্রমে বসিতে আসন দিলেন। তিনি আসন গ্ৰহণ করিয়া বলিলেন -“ঘোষ মহাশয়, টাকাগুলি অনেকদিন হোতে চোলালো, আন্তে Σ Α.
