পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী । কিন্তু উপায় কি ? একমাত্র উপায় রসিক। তিনি প্ৰতিদিনই রাসিরুকে কত বুঝান ; কিন্তু অতি অল্পবয়সেই রসিক একেবারে very:Vite টুয়াছিল । বলিয়াছি, দুঃখিনীর, বয়স প্ৰায় ২৩ বৎসর এবং রসিকের বয়স ১৯ বৎসর। কিন্তু এই বয়সেই সে, সমস্ত কুক্রিয়াতেই দক্ষ হইয়াছে। দুঃখিনীর যদি একটী সন্তান থাকিত, তাহা হইলেও তাঁহারই মুখের দিকে চাহিতে পাবিতেন, কিন্তু এত DBBBBD DBDDB DBBDDB DB DDD SS S MgD BBDB SLt DDBBD তিনি তঁহার জীবনের অবলম্বন মনে করিলেন। শ্বশুরকুলে এক রমানাথ। তাহার পরিচয় আর পাঠকপাঠিকাদিগকে দিতে হইবে না। রমানাথ একজন কু-চরিত্র দলের প্রধান লোক ; সে এখন বাটীতে আডা করিয়া বসিয়াছে, কত ভদ্রলোকের সন্তানের সর্বনাশ করিতেছে, কত কুল-স্ত্রীব সতীত্ব নষ্ট করিতেছে। সেইজন্য দুঃখিনী না থাইয়া মরিবেন, তাহাও ভাল মনে করিয়াছিলেন, তবুও শ্বশুরের ঘর আর করিবেন না। কিন্তু রসিক মানুষ না হইলে, আর চলে না। দুঃখিনী এতদিন পৰ্যন্ত রসিকের প্রতি একটাও কর্কশ বাক্যপ্ৰয়োগ করেন নাই। বরঞ্চ রামসত্য অনেক সময়ে রসিককে গালােগালি দিয়াছেন ; কিন্তু দুঃখিনী রামসত্যকে নিষেধ করিয়াছেন। দুঃখিনীর বিশ্বাস, গালাগালিতে লোককে ভাল করিতে পারা যায় না ; তাই তিনি ভাল কথা বলিয়া রসিকের মনকে সৎপথে আনিতে চেষ্টা করিতেন ; কিন্তু কিছুতেই কিছু হইল না। মধ্যে একদিন গ্রামে একদল যাত্রাওয়ালা আসিয়াছিল, মসিক নিজে একটু গান গাইতে পারিত এবং যাত্রার অধিকারীয় 8)