পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী । যাহা পাইব, তাহাতে আমার খরচ চলিবে, এবং মহাজনের ঋণও শোধ করিতে পারিব। দেখুন, আমার হােত পা সবই আছে, তবে কেন আপনার গলগ্ৰহ হইয়া থাকিব ? এত দিন কেমন করিয়া সংসার চলিল ? আপনি কি আমার এ উপায় মন্দ বলেন ?” প্ৰতিবেশী রামকৃষ্ণদাস যদিও সেকেলে লোক, কিন্তু লেখাপড়ার কি ধার ধারেন। তিনি সমন্তই বুঝিতে পারিলেন। তিনি বুঝিলেন, এ জগতে দুঃখিনীর মতন মেয়ে কমই জন্মে। তিনি বলিলেন-“মা ! অন্য কেহ তোমার এ কথায় আপত্তি করিতে পারে ; কিন্তু মা ! মা-দুর্গার আশীৰ্ব্বাদে আমি বুড়া হইলেও, তোমাদের মত লেখাপড়া জানা লোকের কথা কিছু কিছু বুঝি। আমি সন্মত আছি। আগামী কল্য হইতেই আমি গ্রামের ছেলেপিলোকে সমস্ত বুঝাইয়া দিব ; তাহদের প্রত্যেকের মাহিয়ানা BD DBD DDDSDDD GSS gg DE BBBDB BBB হইবে। তুমি প্রতিদিন আমার এখানে আসিয়া আহার করিবে.- আমার এখানে রাত্ৰিতে থাকিবে। তুমি বাটী বিক্রয় করিও না ; BDDB DDD DD DDBDB DBS BBDBBBD DB BDD DBBBB করা যাইবে । তোমার মত বুদ্ধিমতী মেয়ে যে গ্রামে আছে, সে গ্ৰাম ধন্য ।” দুঃখিনী এ কথা আয় অস্বীকার করিতে পারিলেন না । পয়দিনই রামকৃষ্ণ, গ্রামের বাটীতে বাটীতে এ সংবাদ দিলেন। সকলেই জানিত, দুঃখিনী বেশ লেখাপড়া জানে। কাজেই কেহ বড় 8V r