পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী। ভক্তি করিত। পরদিন পাঠশালায় আসিয়াই বালকাটা গোপনে দুঃখিনীকে সমস্ত কথা বলিল। দুঃখিনী সেইদিন হইতে খুৰ সাবধানে চলিতে লাগিলেন । পুর্বে অনেকদিন সন্ধা উত্তীর্ণ হইয়া গেলেও দুঃখিনী স্বগৃহ ত্যাগ কৰেিয়া রামকৃষ্ণের নাটীতে যাইতেন না, এখন সন্ধ্যা হইবার পূর্বেই তিনি রামকৃষ্ণে’ বাটীতে যাইতেন, ভয়, পাছে সন্ধ্যায় সময় বদমায়েসেরা তাহাঁকে রাস্তার মধ্যে অপমান করে বা বলপ্রকাশপূর্বক লইয়া যায়। এমনই ভীতচিত্তে দুঃখিনী দিন কাটাইতে লাগিলেন। অন্য কাহাকেও তিনি একথা বলেন নাই। তবে একজনকে তিনি বলিয়াছিলেন, র্যাহাকে বলিয়াছিলেন তিনি মানুষ নহেন। দুঃখিনী এখন অন্ন মানুষের উপায় আত্মনির্ভর করিয়া নিশ্চিন্ত হইতে পারেন না। তঁহায় হৃদয় দিনে দিনে এক মহাশক্তির নিকটে অবনত হইতেছিল ; তিনি যে শিক্ষা পাইয়াছিলেন তাহাতে তঁহাকে প্রকৃতপক্ষেই উন্নত BDS SDDDL DDKDS gDL BBDB DDB sLLS মহাশক্তির সঞ্চার হইয়াছিল। দুঃখিনী এখন কথায় কথায় রামায়ণ BBDBDBDS DBDg BD BDBDBDS BD DBDDBDBDBD D gD চরিত্র সকল দেখিয়া-মনে করিয়া নিজের হৃদয়ে বল পান। iBDD g DDBDD DBDSSiiuBBDB BBBB DDD DDDDBBS তখনই কে যেন তাহান্ন কৰ্ণে উপদেশ দিয়াছেন। তাহার বিশ্বাস এ জগতে আজ তিনি একাকিনী নহেন, তাহার রক্ষণাবেক্ষণ BD S YLB BBYBS DBDDDS BDD D rDD BDBDBYK আছেন। এ বিশ্বাস তাহার প্রাণে দৃঢ়বদ্ধ। তাই যখনই কোন VV