পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী । চলিল। একদিন অপরাত্নকালে রসিক গৃহে উপস্থিত হইয়া ७ांकिल “विवि !” . দুঃখিনী তখন বাড়ীতেই ছিলেন। এতকাল পরে “দিদি” সম্বোধন শুনিয়া দুঃখিনী তাড়াতাড়ি ঘরের বাহিরে আসিয়া দেখেন, সম্মুখে রসিক দাড়াইয়া আছে। তখন আর র্তাহার কথা বলিবার শক্তি রহিল না ; তিনি দৌড়াইয়া গিয়া রসিককে কোলের মধ্যে জড়াইয়া ধরিলেন। সদানন্দ দাবায় বসিয়া এই দৃশ্য দেখিতেছিল, সে আর চুপ করিয়া থাকিতে পারিল না, একলম্ফে প্রাঙ্গণে নামিয়া গান ধরিল- { te, , “তুই কি ঘরে এলিরে রামধন।” তাহার পর। তাহার পর আর কি। . হারানিধি ঘরে আসিল। দুই মাসের মধ্যেই দুঃখিনী একটী সৰ্ব্বসুলক্ষণা মেয়ে দেখিয়া রসিকের বিবাহ দিলেন। বিবাহ শেষ হইলে ডেপুটী বাবুর অনুরোধ জানাইয়া রসিক দুঃখিনীকে ময়মনসিংহে যাইবার জন্য অনুরোধ করিল ; দুঃখিনী তাহাতে সন্মত হইলেন না। তিনি বলিলেন “ভাই, আমার সংসারের কাজ শেষ হইয়াছে ; আমি জীবনের অবশিষ্ট কয়টা দিন কাশীতে বাস করিতে চাই।” নিকটেই সদানন্দ দাড়াইয়াছিল, সে তখন গাহিয়া উঠিল-- “काछ कि स्रामान्न कानै, ঐ মায়ের পদ-কোকনদ তীর্থ রাশিরাশি ।” কিন্তু সদানন্দের কথা রহিল না। দুঃখিনীর কাশীবাসই bላህ”