পাতা:দূর্গাপুজার বলি ও জীব বলি.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Is é a औ-ि যজুৰ্ব্বেদের বাজসনেয়ি সংহিতা, তৈত্তিরীয় ব্ৰাহ্মণ প্রভৃতি হইতে দৃষ্ট হয়, দেব-বলিতে কত প্ৰকার জীব ব্যবহৃত হইত। মনুষ্য-স্ত্রী পুরুষ হইতে আরম্ভ করিয়া জলচর স্থলচর খেচর কিছুই বাদ যাইত না । (নরবলিই ১৮৪ প্ৰকার ) । আমাদের বলিদানের বিধি-স্মৃতিপুরাণের (তন্ত্রের) জীবাবলির বিধি, এই বৈদিক বিধান হইতেই সংগৃহীত মানিতে হয়। কিন্তু এই বৈদিক বিধান যথার্থই প্ৰাণীর প্রাণ নাশ করিবার আদেশ কি না। তদ্বিময়ে শ্রুতিতত্ত্বজ্ঞ পণ্ডিতগণের ভিতর মতভেদ আছে। ংস্কৃত-শাস্ত্ৰবুৎপন্ন পাশ্চাত্য আচাৰ্য্যগণ (উইলসন, কোলক্ৰক, রোসেন প্ৰভৃতি) অনুমান করেন, অশ্বমেধ ও পুরুষমেধ ব্যাপারটা রূপক ( Metaphorical ) । তাহারা কহেন-যজ্ঞের প্ৰেক্ষিত মাংস খাইতে হয়, যজ্ঞকারীগণ অশ্বমাংসভুক ছিলেন না। নরখাদক ছিলেন ?* বেদবিদ পণ্ডিতবর। দয়ানন্দ স্বরস্বতী প্ৰমাণ করিয়াছেন,-অশ্বমেধ ব্যাপারটা ঘোটক-বধা নহে। তিনি বলেন-“শতপথ ব্ৰাহ্মণে রাজ্যপালনরূপ কাৰ্য্যকে “অশ্বমেধ” বলে ; এবং রাজার নাম অশ্ব ও প্ৰজার নাম ঘোটক ভিন্ন অপরাপর পশু রাখা হইয়াছে। অতএব রাজা বা রাজন্য কৰ্ত্তক ন্যায়ীচরণ দ্বারা রাজ্যের পালন কাৰ্য্যকেই অশ্বমেধ-যজ্ঞ-সাধন বলে ; পরস্তু অশ্ব হত্যা করিয়া অগ্নিতে যজ্ঞ করাকে অশ্বমেধ-যজ্ঞ-বলে না ।” (‘शrथलांडिांशा डूमिका” ७०४२१० १ )

  • "The victims are bound to posts and after certain prayers have been recited they are liberated unhurt and oblations of butter

are made on the sacrificial fire. This mode of performing Ai