পাতা:দূর্গাপুজার বলি ও জীব বলি.pdf/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So ी-ि সকল বহু প্ৰকার কাম্য কৰ্ম্মের ফলে স্বৰ্গাদি বহুবিধ ভোগৈশ্বৰ্য্য প্ৰাপ্তি হয় ; সুতরাং আপাততঃ শুনিতে সে সকল কথা বড় মনোহারিণী । যাহারা কামনা-পরায়ণ, আপনার ভোগৈশ্বৰ্য খুজে, সেই জন্য স্বৰ্গাদি কামনা করে, তাহারা কেবল বেদের দোহাই দিয়া বেড়ায় ; বলে, DD BDDB DBDDB DB DDSBBDB DS DBDBDBB BBD DBDD BBDDBD একাগ্র হইতে পারে না । কথাটা বড় ভয়ানক ও বিস্ময়কর। ভারতবর্ষ এই বিংশ শতাব্দীতেও বেদশাসিত। আজি ও বেদের যা প্ৰতাপ, ব্রিটিস গবৰ্ণমেণ্টের তাহার সহস্রাংশের একাংশও নাই। সেই প্ৰাচীন কালে বেদের আবার ইহার সহস্ৰগুণ প্ৰতাপ ছিল । সাংখ্য প্ৰবচনকার ঈশ্বর মানেন না, “ঈশ্বর নাই” এ কথা তিনি মুক্তকণ্ঠে বলিতে সাহস করিয়াছেন, তিনিও বেদ অমান্য করিতে সাহস করেন না ; পুনঃ পুনঃ বেদের দোহাই দিতে বাধ্য হইয়াছেন। শ্ৰীকৃষ্ণ মুক্তকণ্ঠে বলিতেছেন—‘এই বেদবাদীরা মূঢ়, বিলাসী, ইহারা ঈশ্বর।ারাধনার অযোগ্য !”-ইহার ভিতর একটা ঐতিহাসিক তত্ত্ব নিহিত আছে; তাহা বুঝাইবার আগে আরও দুইটা কথা বলা আবশ্যক। প্রথমতঃ, কৃষ্ণের ঈদৃশ উক্তি বেদের নিন্দা নহে, বৈদিক কৰ্ম্মবাদীদিগের নিন্দা। যাহারা বলে বেদোক্ত ধৰ্ম্মই (যথা অশ্বমেধাদি ) ধৰ্ম্ম, কেবল তাহাই আচরণীয়,—তাহীদের নিন্দ । কিন্তু বেদে যে কেবল অশ্বমেধাদিরই বিধি আছে, আর কিছু নাই, এমন নহে। উপনিষদে যে অত্যুন্নত ব্ৰহ্মবাদ আছে, গীতা সম্পূর্ণরূপে তাহার অনুবাদিনী। তদুক্ত জ্ঞানবাদ অনেক সময়েই গীতায় উদ্ধত, সঙ্কলিত ও সম্প্রসারিত হইয়া নিষ্কামকৰ্ম্মবাদ ও ভক্তিবাদের সহিত সামঞ্জসীভূত হইয়াছে। কৃষ্ণের এতচুক্তিতে সমস্ত বেদের নিন্দ বিবেচনা করা অনুচিত। তবে, দ্বিতীয় কথা এই বক্তব্য যে, যাহারা বলেন যে BD DD BDBBSDBD BiSDD D DBDB DS S B S S SBBSS