পাতা:দূর্গাপুজার বলি ও জীব বলি.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cकg *द्ध । ( क ) হিংসা ও অহিংসা সম্বন্ধে মহাভারত হইতে কি পাওয়া যায়, কতক কতক শুনাই যুধিষ্ঠির কহিলেন “ভগবান! অহিংসা, বেদোক্ত কাৰ্য্য, ধ্যান, ইন্দ্ৰিয়সংযম, তপস্যা ও গুরুশুশ্রীষা-এই কয়েকটির মধ্যে কোনটি মনুষ্যের সর্বোৎকৃষ্ট শ্রেয়ঃ সাধন হইয়া থাকে ? বৃহস্পতি কহিলেন ‘ধৰ্ম্মরাজ, এই সমস্ত ধৰ্ম্মকাৰ্য্য শ্ৰেয়ঃ সাধনোপায় বলিয়া নির্দিষ্ট হইয়াছে; ইহাদের মধ্যে অহিংসাই পুরুষের সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট পরমার্থ-সাধন বলিয়া পরিগণিত হয় ।” যে ব্যক্তি অহিংসক প্ৰাণীকে আপনার সুখোদেশে নিহত করে, সে দেহান্তে কপনই সুখলাভে সমর্থ হয় না .....মনুষ্য হিংসা করিলেই হিংসিত ও প্ৰতিপালন করিলেই প্ৰতিপালিত হইয়া থাকে ; অতএব হিংসা না করিয়া সকলের প্রতিপালনই কৰ্ত্তব্য ।” (অনুশাসন পৰ্ব্ব-১১৩ অ ) ভীষ্ম কহিলেন “যে মাংসাশী দেবপূজা বা যজ্ঞাদির ব্যপদেশে পশু বিনাশ করে, তাহারে নিশ্চয়ই নিরয়গামী হইতে হয়।.........পূর্বকালে যাজ্ঞিকগণ পুণ্যলোক লাভে অভিলাষী হইয়া ব্রীহি সমুদয়কে পশুরূপে কল্পিত করিয়া তদ্বারা যজ্ঞকাৰ্য্যের অনুষ্ঠান করিতেন।” ங் ( অনুশাসন-১১৫ অ ) ভীষ্ম কহিলেন, “প্রাণীগণের প্রতি দয়া প্ৰকাশ অপেক্ষা ইহলোক ও পরলোকে উৎকৃষ্ট কাৰ্য আর কিছুই নাই। যে ব্যক্তি দয়াবান তাহার কদাচ ভয় উপস্থিত হয় না । দয়া বানদিগের ইহলোক ও