( . ) ও জ্ঞানীর মধ্যে জ্ঞানীরা কাৰ্য্যই সৰ্বোৎকৃষ্ট । পশুহিংসা অপেক্ষা পুরোডাশ দ্বারা যজ্ঞ সম্পাদন করাই শ্রেয়স্কর । ( भiाख्-ि२७० ठा ) শ্ৰীকৃষ্ণ কহিলেন, “আমার মতে অহিংসাই পরম ধৰ্ম্ম । বরং মিথ্যা বাক্যও প্রয়োগ করা যাইতে পারে, কিন্তু প্ৰাণীহিংসা কখনই কৰ্ত্তব্য নহে ।” ( কৰ্ণ পর্ব ) নারদ কহিলেন, ‘লোকে একবার দুঙ্কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান পূর্বক নিতান্ত দুঃখিত হইয়া সেই দুঃখ দূরীভূত করিবার নিমিত্ত নানা প্রকার জীবহিংসা দ্বারা বিবিধ যাগযজ্ঞের অনুষ্ঠান করিয়া থাকে ; তন্নিবন্ধন তাহারে পুনরায়ু বিবিধ নূতন নূতন দুঙ্কৰ্ম্মে লিপ্ত হইয় অপথ্যসেবী আতুরের ন্যায় নিতান্ত ক্লেশ ভোগ করিতে হয়।” ( OR هDo --س-&etifة") ভীষ্ম কহিলেন, “হে ধৰ্ম্মরাজ, মহারাজ বিচখু্য প্রাণীগণের প্রতি সদয় হইয়া যাহা বলিয়া গিয়াছেন, এক্ষণে সেই পুরাতন ইতিহাস কীৰ্ত্তন করি, শ্রবণ কর । • • • • • • • • • • • • বিশৃঙ্খল সংশয়াত্মা মূঢ়প্ৰকৃতি নাস্তিকেরাই হিংসাযজ্ঞকে শ্ৰেষ্ঠ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছে। মানবগণ কেবল কামনার বশবৰ্ত্তী হইয়াই যজ্ঞভূমিতে পশুহিংসা করিয়া থাকে। ধৰ্ম্মপরায়ণ মনু অহিংসারই প্ৰশংসা করিয়া গিয়াছেন। অতএব সেই প্ৰমাণানুসারে সূক্ষ্ম ধৰ্ম্মানুষ্ঠান করাই পণ্ডিতগণের অবশ্য কৰ্ত্তব্য। অহিংসাই সমুদয় ধৰ্ম্ম অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ {---------... ক্ষুদ্রস্বভাব ব্যক্তিরাই ফলাকাজকী হইয়া থাকে। যে সকল মনুষ্য যজ্ঞ বৃক্ষ ও ধূপগণের উদ্দেশে পশুচ্ছেদন করিয়া বৃথা মাংস ভোজন করে, তাহাদিগের সেই কৰ্ম্ম কখনই প্ৰশংসনীয় নহে। ধূর্তেরাই মদ্য মাংস মধু মৎস্য তালরস ও যাবাগুতে আশক্ত হইয়া থাকে। বেদে ঐ সমুদয় ভক্ষণের বিধি নাই। বস্তুত কাম লোভ ও মোহ বশতঃই লোঙ্কেল্প","ষ্ট্র
