“প্ৰাণীনামবধস্তাত সৰ্ব্বৰ্জ্যান্ত্ৰি মতো। মম Yརི《 གི་ལྷ་མོ། གi་གར་ལམ་རྩྭ་རྩtz4) বিজ্ঞাপন । কিঞ্চিৎ আত্মপরিচয় দিতে হইতেছে, ক্ষমা ভিক্ষা করি । আমরা বৈষ্ণব, শ্ৰীশ্ৰী৬/গোপীনাথ জীউ আমাদের গৃহ-দেবতা । আমরা শারদীয়া মহাপূজাও করিয়া থাকি ; আমাদের পূজায় তিন দিন প্ৰত্যহ একটি করিয়া ছাগ বলি দেওয়া হয় । ১৩১৫ সালে মহাষ্টমীর দিন আমাদের বলিদান বাধিয়া যায়-অর্থাৎ ছাগটি এক কোপে কাটা হয় নাই। বলি বাধিয়া গেলে বিষম বিপত্তির সম্ভাবনা, বাড়ীর সকলে চিন্তিত হইয়া পড়িলেন। আমাদের “ঠাকুর মহাশয়ের’ মত গ্ৰহণ করা হইল ; আবার নূতন করিয়া পূজা এবং তৎসঙ্গে অপর একটি ছাগ-শিশু বলিদান হইয়া গেল ; পরিবারস্থ অনেকে নিশ্চিন্ত হইলেন । অৰ্ব্বাচীন আমি চিত্ত স্থির করিতে পারিলাম না। আমি শুনিয়াছিলাম, বলি বাধিয়া গেলে জীব-বলি উঠাইয়া দেওয়াই শ্রেয়স্কর। সচরাচর এইরূপই করা হইয়া থাকে । সেই অবধি জীব-বলি সম্বন্ধে শাস্ত্রে কি আছে, জানিবার জন্য উৎসুক, হই। আমার অল্প বিদ্যায় যতদূৱ কুলায়, খানকতক গ্ৰন্থ ঘাটিয়া যাহা পাইয়াছি, পড়িয়া যাহা মনে হইয়াছে, লিপিবদ্ধ করিলাম। যাহা সংগ্ৰহ করিয়াছি, পাঁচজনকে শুনাইয়া মতামত জানিতে ইচ্ছা! হয়। আমার মাননীয় খুল্লতাত, সৰ্ব্ববিধ সৎকাৰ্য্যে উৎসাহী শ্ৰীযুক্ত রাজা বিনয়কৃষ্ণ বাহাদুর আমার অভিপ্ৰায় অবগত হইয়া তাহার প্রাসাদে এক সভা আহুত করিবার বন্দোবস্ত করেন ; সেই সভায় এই প্ৰবন্ধের সারাংশ পঠিত হয় । মহামহোপাধ্যায় তর্কবাগীশ মহাশয়, রায় রাজেন্দ্ৰ