পাতা:দূর্গাপুজার বলি ও জীব বলি.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীব-বলি । es কৈহ কেহ হয়ত চক্ষু রাঙ্গাইয়া বলিলেন,-স্থানে অস্থানে ভক্ষাভক্ষ্য জীব পাের করায় বাবুদের প্রাণ কঁদে না, আর পূজার বলির বেলায় পাশ্চাত্য গুরুর শিষ্যদল সংস্কাবকের ভান করিতে চান- যদিও শাস্ত্ৰে বিধি আছে-‘প্রেক্ষিতং মাংসং ভুঞ্জীত ।” এ কথা যাহারা বলেন, তাহাদিগকে সানুনয়ে জিজ্ঞাসা কবি,-যজ্ঞশেষ ভোজনেব, প্ৰেক্ষিত মাংস ভক্ষণের বিধি আপনাদে বা শাস্ত্ৰে আছে সত্য, কিন্তু মহাশয়গণ ভোজন ব্যাপাবে যথার্থই কি সকল সময়ে সূক্ষ্মীরূপে শাস্ত্ৰ মানিয়া চলেন ? যা কিছু গলাধঃকবণ করেন, সমস্তই কি প্রোক্ষিত করিয়া লয়েন ? না শুধু এই মহা প্ৰসাদের বেলােয়ই “প্রোক্ষিতের” দোহাই দিয়া থাকেন ? নিষ্ঠাবান ব্ৰাহ্মণ ঠাকুরের 'আসাকে মার্জনা কবিলেন, তাছাদের কথা আমি বলিতেছি না ; কিন্তু জনসাধারণে কি করিয়া থাকে ? মাংসাহার সম্বন্ধে কথা কহিবার এ স্থান বা সময় নহে ; মনে রাখিবেন, আমার বক্তব্য - আমাব উদ্দেশ্য কিছু ভিন্ন। দেবতার বলি-দেবতৃপ্তির ব্যাপদেশে DDDBB BBBuD BB LYDD St SuuuBBJ DBBD gBBSKS S S BDYY এমন সরলচিত্ত স্পষ্টবাদী কেহ কেহ আছেন, যিনি স্বীকার করিবেন। “প্ৰবৃত্তিবে যা ভূতানাং”-মানুয্যের স্বভাবতঃই মাংস ভক্ষণে প্ৰবৃত্তি আছে, সেই প্রবৃত্তির সীমা সঙ্কীর্ণ করিবার উদ্দেশেই প্রেক্ষিত মাংস ভক্ষণের বিপি। ‘বৃথা মাংস” ভোজনের নিষেধ আছে বলিয়াই কািন্তক রক্ষণ । বেশ কথা ; কিন্তু জিজ্ঞাসা কৰিতে পারি কি।--আপনাদের উদব তৃপ্তিৱ সীনা নিৰ্দ্ধারিত কবিতে গিয়া ইষ্টদেবতার কি প্রকার পরিচয় দেওয়া হইতেছে ? সে দিকে কি একবার তাকাইদেন না ? যিনি নারায়ণী--- পরম বৈষ্ণবী ; দয়াশীল করুণাময়ী দুৰ্গতিষ্ঠারিনী জীবজননী বিশ্বমাত যাহাকে বলা হয়, মহিমাব সিংহাসন হইতে টানিয়া তাঙ্গাকে নিৰ্ম্মমতার অস্থিস্তপের উপর বসান কেন ? মহা-মহা-স্মার্ভপণ্ডিতগণ যে রীতিবি লিধান লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, Na to